
রাজশাহীর বাগমারায় পুলিশের উপর হামলা ও মারপিট করে আহত করে হত্যাকারী আসামী আমিরুলকে ছিনিয়ে গণপিটুনিতে হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফাহিমকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দিনগত রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার আত্রাই থানাধীন গোয়ালবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ ফাহিম হোসেন (২৫), সে নওগাঁকে জেলার আত্রাই থানার গোয়ালবাড়ী গ্রামের মোঃ আব্দুর রশিদের ছেলে।
বুধবার সকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ৪ এপ্রিল বাগমারা থানাধীন রনশিবাড়ী গ্রামে পূর্ব শত্রæতার জেরে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রাজ্জাক প্রামানিককে বুকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে আমিনুল ইসলাম ওরফে আমিরুল। এর পরই হত্যাকারী আমিরুলকে স্থানীয় জনগন ঘটনাস্থলে ধাওয়া করে আটক করে রাখে। পরে খবর পেয়ে বাগমারা থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে হত্যাকারী আমিরুলকে হেফাজতে নিয়ে থানায় আসার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলে অজ্ঞাতনামা ১০০০/১২০০ জন আসামি লাঠি ও ইটসহ উত্তেজিত অবস্থায় দেখতে পায়।
ওই সময় জনতা দলবদ্ধ হয়ে পুলিশের উপর হামলা করে পুলিশ সদস্যদেরকে লাঠি ও ইট দ্বারা আঘাত করে জখম করে এবং হত্যাকারী আমিরুলকে পুলিশ হেফাজত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে এলোপাথারি মাথায় আঘাত করে হত্যা করে।
পরে বাগমারা থানা পুলিশ বাদী হয়ে একটি অজ্ঞাত হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর ঘটনায় সম্পৃক্ত আসামিগন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদেরকে আত্মগোপন করে রাখে। আসামিদেরকে গ্রেফতারে র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার আত্রাই থানাধীন গোয়ালবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে আমিরুল হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত পলাতক প্রধান আসামি মোঃ ফাহিম হোসেনকে গ্রফতার করে এবং বুধবার সকালে তাকে বাগমারা থানায় হস্তান্তর করে।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই হত্যাকারী আমিরুল হত্যা মামলার ৬জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫, এবং অন্যান্য পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দিনগত রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার আত্রাই থানাধীন গোয়ালবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ ফাহিম হোসেন (২৫), সে নওগাঁকে জেলার আত্রাই থানার গোয়ালবাড়ী গ্রামের মোঃ আব্দুর রশিদের ছেলে।
বুধবার সকালে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ৪ এপ্রিল বাগমারা থানাধীন রনশিবাড়ী গ্রামে পূর্ব শত্রæতার জেরে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রাজ্জাক প্রামানিককে বুকে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে আমিনুল ইসলাম ওরফে আমিরুল। এর পরই হত্যাকারী আমিরুলকে স্থানীয় জনগন ঘটনাস্থলে ধাওয়া করে আটক করে রাখে। পরে খবর পেয়ে বাগমারা থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে হত্যাকারী আমিরুলকে হেফাজতে নিয়ে থানায় আসার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলে অজ্ঞাতনামা ১০০০/১২০০ জন আসামি লাঠি ও ইটসহ উত্তেজিত অবস্থায় দেখতে পায়।
ওই সময় জনতা দলবদ্ধ হয়ে পুলিশের উপর হামলা করে পুলিশ সদস্যদেরকে লাঠি ও ইট দ্বারা আঘাত করে জখম করে এবং হত্যাকারী আমিরুলকে পুলিশ হেফাজত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে এলোপাথারি মাথায় আঘাত করে হত্যা করে।
পরে বাগমারা থানা পুলিশ বাদী হয়ে একটি অজ্ঞাত হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরপর ঘটনায় সম্পৃক্ত আসামিগন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নিজেদেরকে আত্মগোপন করে রাখে। আসামিদেরকে গ্রেফতারে র্যাব-৫, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার রাত আড়াইটায় নওগাঁ জেলার আত্রাই থানাধীন গোয়ালবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে আমিরুল হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত পলাতক প্রধান আসামি মোঃ ফাহিম হোসেনকে গ্রফতার করে এবং বুধবার সকালে তাকে বাগমারা থানায় হস্তান্তর করে।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই হত্যাকারী আমিরুল হত্যা মামলার ৬জন আসামীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫, এবং অন্যান্য পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।