
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরী বিভাগের লিফটের পাশ থেকে গাঁজা সেবনরত অবস্থায় মিঠুন (২৩) নামে এক যুবককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে রামেক কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরেই হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে বহিরাগতদের আনাগোনা এবং সন্দেহজনক কার্যকলাপের অভিযোগ আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে। শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের নিরাপত্তাকর্মীরা জরুরী বিভাগের কাছে লিফটের পাশে মিঠুনকে গাঁজা সেবনরত অবস্থায় দেখতে পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
ঘটনার পর পরই হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের নির্দেশনায় দ্রæত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। হাসপাতাল পুলিশ বক্সের ইনচার্জ এসআই আকরামুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মিঠুনকে তাদের হেফাজতে নেয়। পরবর্তীতে তাকে রাজপাড়া থানায় সোপর্দ করা হয় এবং আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যপারে হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জনগণের চিকিৎসার জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল। এখানে কোন প্রকার অসামাজিক কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না। হাসপাতালের পরিবেশ সুন্দর ও সুরক্ষিত রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে এবং এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সজাগ রয়েছে।
হাসপাতালের মতো একটি জনবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা। তারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার দাবি জানিয়েছেন।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হাসপাতালের সার্বিক পরিবেশ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল রাখতে সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ চোখে পড়লে অবিলম্বে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বা পুলিশকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছুদিন ধরেই হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে বহিরাগতদের আনাগোনা এবং সন্দেহজনক কার্যকলাপের অভিযোগ আসছিল। এরই প্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করে। শুক্রবার দুপুরে হাসপাতালের নিরাপত্তাকর্মীরা জরুরী বিভাগের কাছে লিফটের পাশে মিঠুনকে গাঁজা সেবনরত অবস্থায় দেখতে পেয়ে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
ঘটনার পর পরই হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদের নির্দেশনায় দ্রæত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। হাসপাতাল পুলিশ বক্সের ইনচার্জ এসআই আকরামুজ্জামানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মিঠুনকে তাদের হেফাজতে নেয়। পরবর্তীতে তাকে রাজপাড়া থানায় সোপর্দ করা হয় এবং আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এ ব্যপারে হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফ এম শামীম আহাম্মদ বলেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জনগণের চিকিৎসার জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল। এখানে কোন প্রকার অসামাজিক কার্যকলাপ বরদাশত করা হবে না। হাসপাতালের পরিবেশ সুন্দর ও সুরক্ষিত রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে এবং এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কর্তৃপক্ষ সর্বদা সজাগ রয়েছে।
হাসপাতালের মতো একটি জনবহুল এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা। তারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার দাবি জানিয়েছেন।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হাসপাতালের সার্বিক পরিবেশ সুন্দর ও সুশৃঙ্খল রাখতে সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। যেকোনো সন্দেহজনক কার্যকলাপ চোখে পড়লে অবিলম্বে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বা পুলিশকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।