
তেলেঙ্গানার রাঙ্গা রেড্ডি জেলায় এক নাবালিকা ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ৬০ বছর বয়সী এক গৃহশিক্ষককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
ঘটনার ৯ বছর পর এই রায় ঘোষণা করা হলো। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে আরেক শিক্ষক বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছে।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, তেলেঙ্গানার ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে। ১২ বছর বয়সী সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে তার গৃহশিক্ষক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে।
নির্যাতিতার মা পুলিশকে জানান, ঘটনার দিন তিনি ও তার স্বামী কাজের সূত্রে চেন্নাইয়ে ছিলেন। সেই সুযোগে গৃহশিক্ষক বাকি ছাত্রছাত্রীদের ছুটি দিয়ে শুধুমাত্র ওই নাবালিকাকে তার ফ্ল্যাটে আটকে রেখে ধর্ষণ করে।
মেয়ের কাছ থেকে ফোন পেয়ে ঘটনার কথা জানতে পেরেই পরের দিন তারা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনের একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে সম্প্রতি এক বিশেষ আদালতের বিচারপতি পি আঞ্জানেয়ুলু অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। সেই সাথে আদালত নির্যাতিতাকে ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন।
অপর একটি ঘটনায়, মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ঘাটকোপার এলাকায় এক ১৬ বছর বয়সী ছাত্রকে লাগাতার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তার শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই ছাত্রের অভিযোগ, শিক্ষক তার কিছু নগ্ন ছবি তুলে রেখেছিল এবং সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে দিনের পর দিন তাকে ধর্ষণ করত। বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে মারধরও করা হতো বলে সে জানায়। প্রায় এক বছর ধরে এই নির্যাতন চলার পর, ছাত্রটি অবশেষে পুলিশের কাছে সবকিছু খুলে বলে।
অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ২৫ বছর বয়সী ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে। অভিযুক্ত বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছে।
ঘটনার ৯ বছর পর এই রায় ঘোষণা করা হলো। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে আরেক শিক্ষক বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছে।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, তেলেঙ্গানার ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে। ১২ বছর বয়সী সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে তার গৃহশিক্ষক ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ ওঠে।
নির্যাতিতার মা পুলিশকে জানান, ঘটনার দিন তিনি ও তার স্বামী কাজের সূত্রে চেন্নাইয়ে ছিলেন। সেই সুযোগে গৃহশিক্ষক বাকি ছাত্রছাত্রীদের ছুটি দিয়ে শুধুমাত্র ওই নাবালিকাকে তার ফ্ল্যাটে আটকে রেখে ধর্ষণ করে।
মেয়ের কাছ থেকে ফোন পেয়ে ঘটনার কথা জানতে পেরেই পরের দিন তারা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো আইনের একাধিক ধারায় মামলা রুজু করে। দীর্ঘ তদন্ত শেষে সম্প্রতি এক বিশেষ আদালতের বিচারপতি পি আঞ্জানেয়ুলু অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। সেই সাথে আদালত নির্যাতিতাকে ৩ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন।
অপর একটি ঘটনায়, মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ঘাটকোপার এলাকায় এক ১৬ বছর বয়সী ছাত্রকে লাগাতার ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তার শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই ছাত্রের অভিযোগ, শিক্ষক তার কিছু নগ্ন ছবি তুলে রেখেছিল এবং সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে দিনের পর দিন তাকে ধর্ষণ করত। বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে মারধরও করা হতো বলে সে জানায়। প্রায় এক বছর ধরে এই নির্যাতন চলার পর, ছাত্রটি অবশেষে পুলিশের কাছে সবকিছু খুলে বলে।
অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ২৫ বছর বয়সী ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করে এবং তাকে গ্রেপ্তার করে। অভিযুক্ত বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছে।