
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আধুরিয়া ইসলামিয়া তাহফিজুল কোরআন মাদরাসার এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মোহাম্মদ হোসেন (২২) নামে এক শিক্ষককে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে এলাকাবাসী।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে উপজেলার ওই মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে ।
অভিযুক্ত শিক্ষক মোহাম্মদ হোসেন কুমিল্লা জেলার হোমনা থানার বাসিন্দা এবং তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে ওই মাদরাসায় শিক্ষকতা করে আসছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষক হোসেন মাদরাসার নূরানী শাখার এক ছাত্রকে বলাৎকার করেন। পরে ওই শিক্ষার্থী রাতে পরিবারকে বিষয়টি জানালে তার অভিভাবকরা মাদরাসায় এসে অন্যান্য ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন। এই সময়ে মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল ইসলাম ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনা জানাজানি হলে উত্তেজিত এলাকাবাসী মাদরাসায় প্রবেশ করে শিক্ষক হোসেনকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে চাপের মুখে হোসেন ঘটনার কথা স্বীকার করেন। এরপর জনতা তাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। কোনো কোনো গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত শিক্ষক গত দুই মাসে আরও দুই শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেছেন। ঘটনার পর থেকে মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোখলেসুর রহমান জানান, এলাকাবাসী ও অভিভাবকরা মোহাম্মদ হোসেনকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নিয়েছে এবং এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে উপজেলার ওই মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে ।
অভিযুক্ত শিক্ষক মোহাম্মদ হোসেন কুমিল্লা জেলার হোমনা থানার বাসিন্দা এবং তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে ওই মাদরাসায় শিক্ষকতা করে আসছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষক হোসেন মাদরাসার নূরানী শাখার এক ছাত্রকে বলাৎকার করেন। পরে ওই শিক্ষার্থী রাতে পরিবারকে বিষয়টি জানালে তার অভিভাবকরা মাদরাসায় এসে অন্যান্য ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হন। এই সময়ে মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল ইসলাম ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনা জানাজানি হলে উত্তেজিত এলাকাবাসী মাদরাসায় প্রবেশ করে শিক্ষক হোসেনকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে চাপের মুখে হোসেন ঘটনার কথা স্বীকার করেন। এরপর জনতা তাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। কোনো কোনো গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত শিক্ষক গত দুই মাসে আরও দুই শিক্ষার্থীকে বলাৎকার করেছেন। ঘটনার পর থেকে মাদরাসার সুপারিনটেনডেন্ট সাইফুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোখলেসুর রহমান জানান, এলাকাবাসী ও অভিভাবকরা মোহাম্মদ হোসেনকে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে। পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নিয়েছে এবং এ বিষয়ে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।