
ফেনী সদর উপজেলায় নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৫) ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার প্রধান পলাতক আসামীকে নুরুল আলম প্রকাশ বাবুকে (৩০) গ্রেফতার করেছে র্যাব-৭।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সোয়া ৩টার দিকে চট্টগ্রাম জেলার জোরারগঞ্জ থানার বিষু মিয়ার হাট সংলগ্ন তাজপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত নুরুল আলম প্রকাশ বাবু (৩০) ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর এলাকার ইলিয়াছের ছেলে।
রবিবার র্যাব-৭, চট্টগ্রামের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী নূর জাহান আক্তার মিম (১৫) স্থানীয় গুলিশাখালী ফাজিল (স্নাতক) মাদ্রাসার নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। তার মা সাহেদা আক্তার এবং অভিযুক্ত নূরুল আলম প্রকাশ বাবু একই বাড়ির ভাড়াটিয়া।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগীর মা তার ননদের ডেলিভারির কারণে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অবস্থান করছিলেন। এই সুযোগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই কিশোরী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাইরে গেলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা নুরুল আলম তার মুখ চেপে ধরে হাজীবাড়ী পুকুরের পশ্চিম পাশের একটি গোয়াল ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে এবং শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। ওই সময় কিশোরীর চিৎকারে ভয় পেয়ে নুরুল আলম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
এরপর গত ১২ অক্টোবর ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে ফেনী সদর মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৪)(খ) ধারায় একটি ধর্ষণ চেষ্টা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-২৪/৫৮৮।
ঘটনার পর থেকেই আসামীকে গ্রেফতারে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোয়েন্দা নজরদারী অব্যাহত রাখে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ফেনী সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শনিবার (১৮ অক্টোবর) সোয়া ৩টার দিকে চট্টগ্রাম জেলার জোরারগঞ্জ থানার বিষু মিয়ার হাট সংলগ্ন তাজপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত নুরুল আলম প্রকাশ বাবু (৩০) ফেনী সদর উপজেলার ধর্মপুর এলাকার ইলিয়াছের ছেলে।
রবিবার র্যাব-৭, চট্টগ্রামের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী নূর জাহান আক্তার মিম (১৫) স্থানীয় গুলিশাখালী ফাজিল (স্নাতক) মাদ্রাসার নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। তার মা সাহেদা আক্তার এবং অভিযুক্ত নূরুল আলম প্রকাশ বাবু একই বাড়ির ভাড়াটিয়া।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, গত ১৭ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগীর মা তার ননদের ডেলিভারির কারণে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অবস্থান করছিলেন। এই সুযোগে ১৯ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই কিশোরী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাইরে গেলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা নুরুল আলম তার মুখ চেপে ধরে হাজীবাড়ী পুকুরের পশ্চিম পাশের একটি গোয়াল ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে এবং শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। ওই সময় কিশোরীর চিৎকারে ভয় পেয়ে নুরুল আলম ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
এরপর গত ১২ অক্টোবর ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে ফেনী সদর মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(৪)(খ) ধারায় একটি ধর্ষণ চেষ্টা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-২৪/৫৮৮।
ঘটনার পর থেকেই আসামীকে গ্রেফতারে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোয়েন্দা নজরদারী অব্যাহত রাখে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
র্যাব-৭, চট্টগ্রামের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ফেনী সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।