
পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে কর্মরত এক দোভাষীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের দিয়ার সাহাপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে আনোয়ার আহমেদ (৫২) নামে ওই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি চট্টগ্রাম মহানগরের পাশলাইস থানার পূর্ব নাসিরাবাদ এলাকার মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে।
আনোয়ার আহমেদ প্রায় আট বছর ধরে রাশিয়ান কোম্পানি নিকিমথে দোভাষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং গত এক বছর ধরে ঈশ্বরদীর দিয়ার সাহাপুরে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। সম্প্রতি তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে দশ দিনের ছুটিতে চট্টগ্রামে নিজ বাড়িতে গিয়েছিলেন। ছুটি শেষে শনিবার বিকেল তিনটার দিকে স্ত্রীকে চট্টগ্রামে রেখে একাই ঈশ্বরদীর ভাড়া বাসায় ফেরেন।
রাত গড়িয়ে গেলেও স্বামীর সাথে যোগাযোগ করতে না পেরে তার স্ত্রী রিপা পাশের বাড়ির এক গৃহবধূকে স্বামীর খোঁজ নিতে অনুরোধ করেন। ওই গৃহবধূ আনোয়ার আহমেদের ঘরে গিয়ে মেঝেতে অচেতন অবস্থায় তাকে পড়ে থাকতে দেখেন। তার হাতে মেঝে মোছার একটি কাপড় ছিল বলে জানা যায়।
খবর পেয়ে প্রতিবেশীরা দ্রুত পুলিশে খবর দিলে ঈশ্বরদী থানার এসআই লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে লাশ উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পাবনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নুর জানান, ঘটনাটি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকের কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে বলা যাবে বলে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান ওসি।
এই মৃত্যুকে ঘিরে কেউ কেউ স্বাভাবিক মনে করলেও, এলাকাবাসীর মধ্যে এটি একটি রহস্যজনক মৃত্যু বলেও গুঞ্জন উঠেছে।
শনিবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের দিয়ার সাহাপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে আনোয়ার আহমেদ (৫২) নামে ওই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি চট্টগ্রাম মহানগরের পাশলাইস থানার পূর্ব নাসিরাবাদ এলাকার মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে।
আনোয়ার আহমেদ প্রায় আট বছর ধরে রাশিয়ান কোম্পানি নিকিমথে দোভাষী হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং গত এক বছর ধরে ঈশ্বরদীর দিয়ার সাহাপুরে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। সম্প্রতি তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে দশ দিনের ছুটিতে চট্টগ্রামে নিজ বাড়িতে গিয়েছিলেন। ছুটি শেষে শনিবার বিকেল তিনটার দিকে স্ত্রীকে চট্টগ্রামে রেখে একাই ঈশ্বরদীর ভাড়া বাসায় ফেরেন।
রাত গড়িয়ে গেলেও স্বামীর সাথে যোগাযোগ করতে না পেরে তার স্ত্রী রিপা পাশের বাড়ির এক গৃহবধূকে স্বামীর খোঁজ নিতে অনুরোধ করেন। ওই গৃহবধূ আনোয়ার আহমেদের ঘরে গিয়ে মেঝেতে অচেতন অবস্থায় তাকে পড়ে থাকতে দেখেন। তার হাতে মেঝে মোছার একটি কাপড় ছিল বলে জানা যায়।
খবর পেয়ে প্রতিবেশীরা দ্রুত পুলিশে খবর দিলে ঈশ্বরদী থানার এসআই লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। তারা সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে লাশ উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ পাবনা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ স ম আব্দুন নুর জানান, ঘটনাটি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকের কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে বলা যাবে বলে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলেও জানান ওসি।
এই মৃত্যুকে ঘিরে কেউ কেউ স্বাভাবিক মনে করলেও, এলাকাবাসীর মধ্যে এটি একটি রহস্যজনক মৃত্যু বলেও গুঞ্জন উঠেছে।