
রাজশাহীতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে বিক্রির বিজ্ঞাপন দেখে মোটরসাইকেল চুরিতে সাথে জড়িত একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের মূলহোতাসহ তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে মহানগরীর রাজপাড়া থানার তেরখাদিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- চোর চক্রের মূল পরিকল্পনাকারী ও হোতা মোঃ ওয়াফিউল ইসলাম ওরফে রাতুল (২৬), মোঃ রায়হান সুইট (২৫) এবং মোঃ মিজানুর রহমান (৩০)। তাদের কাছ থেকে চোরাইকৃত দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, সম্প্রতি এক ভুক্তভোগী তার ২৫০ সিসির একটি জিক্সার মোটরসাইকেল বিক্রির জন্য নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিজ্ঞাপন দেন। বিজ্ঞাপনটি দেখে প্রধান আসামি রাতুল একটি ভুয়া ফেসবুক আইডি ও মোবাইল নম্বর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে মোটরসাইকেলটি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে।
কথাবার্তা অনুযায়ী, গত ১১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাতুল ভুক্তভোগীকে মোটরসাইকেলসহ চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর পৌরসভার খয়রাবাদ তাহেরনগর এলাকায় আসতে বলে। সেখানে মোটরসাইকেলটির গতি পরীক্ষা করার কথা বলে রাতুল বাইকটি নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গোমস্তাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব-৫ ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৫ এর একটি আভিযানিক দল রাজশাহী মহানগরীর তেরখাদিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলার মূলহোতা রাতুলসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, তারা দীর্ঘদিন ধরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র হিসেবে কাজ করে আসছে। তারা রাজশাহী জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে গাড়ি চুরি করে আসছিল। অনলাইন ও বিভিন্ন প্রতারণার মাধ্যমে তারা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চুরি করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে এবং এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছে।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শনিবার সকালে গোমস্তাপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে মহানগরীর রাজপাড়া থানার তেরখাদিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- চোর চক্রের মূল পরিকল্পনাকারী ও হোতা মোঃ ওয়াফিউল ইসলাম ওরফে রাতুল (২৬), মোঃ রায়হান সুইট (২৫) এবং মোঃ মিজানুর রহমান (৩০)। তাদের কাছ থেকে চোরাইকৃত দুটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, সম্প্রতি এক ভুক্তভোগী তার ২৫০ সিসির একটি জিক্সার মোটরসাইকেল বিক্রির জন্য নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে বিজ্ঞাপন দেন। বিজ্ঞাপনটি দেখে প্রধান আসামি রাতুল একটি ভুয়া ফেসবুক আইডি ও মোবাইল নম্বর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে মোটরসাইকেলটি কেনার আগ্রহ প্রকাশ করে।
কথাবার্তা অনুযায়ী, গত ১১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ১১টার দিকে রাতুল ভুক্তভোগীকে মোটরসাইকেলসহ চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর পৌরসভার খয়রাবাদ তাহেরনগর এলাকায় আসতে বলে। সেখানে মোটরসাইকেলটির গতি পরীক্ষা করার কথা বলে রাতুল বাইকটি নিয়ে কৌশলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গোমস্তাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি র্যাব-৫ ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৫ এর একটি আভিযানিক দল রাজশাহী মহানগরীর তেরখাদিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলার মূলহোতা রাতুলসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা জানায়, তারা দীর্ঘদিন ধরে একটি সংঘবদ্ধ চক্র হিসেবে কাজ করে আসছে। তারা রাজশাহী জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে গাড়ি চুরি করে আসছিল। অনলাইন ও বিভিন্ন প্রতারণার মাধ্যমে তারা মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন চুরি করে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে এবং এর মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছে।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শনিবার সকালে গোমস্তাপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।