
পাবনার ফরিদপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এক চরমপন্থি নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে এই ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিউল আজম।
নিহত চরমপন্থি নেতার নাম আব্দুল মতিন (৪৬)। তিনি পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি চরমপন্থি গ্রুপ নকশালের নেতা ছিলেন বলে জানা গেছে।
ওসি শাকিউল আজম জানান, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থি সংগঠন নকশালের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তারই জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে আব্দুল মতিনকে মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে গুলি ও কুপিয়ে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন। গুরুতর আহত অবস্থায় মতিনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে মারা যান তিনি।
ওসি আরও জানান, কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে হত্যা করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে এই ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকিউল আজম।
নিহত চরমপন্থি নেতার নাম আব্দুল মতিন (৪৬)। তিনি পাবনা সদর উপজেলার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল বটতলা এলাকার আজিমুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে। তিনি চরমপন্থি গ্রুপ নকশালের নেতা ছিলেন বলে জানা গেছে।
ওসি শাকিউল আজম জানান, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চরমপন্থি সংগঠন নকশালের দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। তারই জেরে বৃহস্পতিবার বিকেলে আব্দুল মতিনকে মঙ্গলগ্রাম বাজারে মাদ্রাসার সামনে গুলি ও কুপিয়ে পালিয়ে যায় প্রতিপক্ষের লোকজন। গুরুতর আহত অবস্থায় মতিনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যার পরে মারা যান তিনি।
ওসি আরও জানান, কারা তাকে হত্যা করেছে সে বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তদন্ত চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে হত্যা করেছে।