
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে শুক্রবার সকাল ৮টায় ঘোষণা করা হয় রাকসু, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল। ঘোষণার মুহূর্তে শিবির সমর্থিত প্রার্থীরা একে-অপরকে জড়িয়ে ধরে আবেগঘন কান্না ও উল্লাস প্রকাশ করেন। ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান, আর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত জয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাসের সৃষ্টি করেছে।
রাকসুতে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের ভূমিধ্বস জয় লক্ষ্য করা গেছে। কেন্দ্রীয় ২৩টি পদে ২০টিতেই বিজয়ী হয়েছে এই প্যানেল। এর ফলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পেলেন নতুন নেতৃত্ব।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম জানান, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে জয়ী হয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, তিনি ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়েছেন, যেখানে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত শেখ নূর উদ্দীন আবির পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট। ব্যবধান দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ২৯০ ভোটে।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার জয়ী হয়েছেন। তিনি ১১ হাজার ৫৩৭ ভোট অর্জন করেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, শিবির সমর্থিত ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা, পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৯ ভোট। সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে জয়ী হয়েছেন শিবির সমর্থিত সালমান সাব্বির। তিনি ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জিতেছেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত জাহিন বিশ্বাস এষা পেয়েছেন ৬ হাজার ৯১ ভোট।
নির্বাচনে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। রাতভর গণনার পর শুক্রবার সকালে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ঘোষিত ছয়টি ছাত্রী হলের মধ্যে পাঁচটি হলে জয় পেয়েছে শিবির সমর্থিত প্যানেল। হল সংসদেও শিবির সমর্থিত প্রার্থীদের প্রাধান্য লক্ষ্য করা গেছে।
ফলাফলের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বিজয়ী প্রার্থীদের কান্না, আনন্দ এবং সমর্থকদের উদ্দীপনা ক্যাম্পাসকে উৎসবমুখর পরিবেশে পরিণত করেছে।
রাকসুতে ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেলের ভূমিধ্বস জয় লক্ষ্য করা গেছে। কেন্দ্রীয় ২৩টি পদে ২০টিতেই বিজয়ী হয়েছে এই প্যানেল। এর ফলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পেলেন নতুন নেতৃত্ব।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম জানান, ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে জয়ী হয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। চূড়ান্ত ফলাফলে দেখা যায়, তিনি ১২ হাজার ৬৮৭ ভোট পেয়েছেন, যেখানে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত শেখ নূর উদ্দীন আবির পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৯৭ ভোট। ব্যবধান দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ২৯০ ভোটে।
সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার জয়ী হয়েছেন। তিনি ১১ হাজার ৫৩৭ ভোট অর্জন করেছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, শিবির সমর্থিত ফজলে রাব্বি মো. ফাহিম রেজা, পেয়েছেন ৫ হাজার ৭২৯ ভোট। সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যে জয়ী হয়েছেন শিবির সমর্থিত সালমান সাব্বির। তিনি ৬ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জিতেছেন, তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত জাহিন বিশ্বাস এষা পেয়েছেন ৬ হাজার ৯১ ভোট।
নির্বাচনে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। রাতভর গণনার পর শুক্রবার সকালে ফলাফল প্রকাশ করা হয়। ঘোষিত ছয়টি ছাত্রী হলের মধ্যে পাঁচটি হলে জয় পেয়েছে শিবির সমর্থিত প্যানেল। হল সংসদেও শিবির সমর্থিত প্রার্থীদের প্রাধান্য লক্ষ্য করা গেছে।
ফলাফলের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বিজয়ী প্রার্থীদের কান্না, আনন্দ এবং সমর্থকদের উদ্দীপনা ক্যাম্পাসকে উৎসবমুখর পরিবেশে পরিণত করেছে।