
সম্প্রতি কানপুর ও হিঙ্গলগঞ্জে দুটি ভিন্ন রাজ্যে দুটি নৃশংস ঘটনার খবর পাওয়া গেছে, যেখানে রাগের বশে কান কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একটি ঘটনা ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের কানপুরে, যেখানে স্ত্রী তার স্বামীর কান কামড়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ। অন্য ঘটনাটি পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণার হিঙ্গলগঞ্জে, যেখানে পাওনা টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে এক বন্ধু অপর বন্ধুর কান কামড়ে ছিঁড়ে নিয়েছে।
সোমবার উত্তরপ্রদেশের কানপুরে পারিবারিক অশান্তির জেরে অমিত শঙ্কর নামে এক ব্যক্তির কান কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রী সারিকার বিরুদ্ধে।অমিত, যিনি পেশায় একজন সবজি বিক্রেতা, জানিয়েছেন যে আট বছর আগে তাদের প্রেম করে বিয়ে হলেও বর্তমানে তাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে।
অমিতের অভিযোগ অনুযায়ী, সারিকা তার সাথে আর থাকতে চান না এবং টাকা ও বাড়ির জন্য চাপ দিচ্ছিলেন।[3][6] ঘটনার দিন রাতে তিনি যখন সোফায় শুয়ে ছিলেন, তখন সারিকা ঝগড়া শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে তার ডান কানটি কামড়ে ছিঁড়ে নেন। অমিত আরও অভিযোগ করেন, সারিকা ধারালো অস্ত্র দিয়েও তার উপর হামলা চালান। এই ঘটনার পর অমিত স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অন্যদিকে, সারিকাও তার স্বামীর বিরুদ্ধে হেনস্থার পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অন্য একটি ঘটনায়, পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের স্বরূপকাঠি গ্রামে মুরগির খাবারের বকেয়া টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে এক বন্ধুর কান কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আরেক বন্ধুর বিরুদ্ধে। হিমাদ্রি বর্মন নামে আহত যুবক বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অভিযুক্ত গোবিন্দ মণ্ডলকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোবিন্দ এবং হিমাদ্রি দুজনেই পোল্ট্রি ফার্মের ব্যবসার সাথে যুক্ত এবং তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল। হিমাদ্রি সম্প্রতি গোবিন্দর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকার মুরগির খাবার ধার নিয়েছিলেন, যা তিনি পরিশোধ করতে পারেননি।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বরূপকাঠি বাজারে পাওনা টাকা নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রথমে বচসা এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়।[7][8] অভিযোগ, মারামারির এক পর্যায়ে গোবিন্দ হিমাদ্রির কান কামড়ে ছিঁড়ে নেয়।
আহত হিমাদ্রিকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে এবং পরে সান্ডেলবিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। অভিযুক্ত গোবিন্দকে শুক্রবার বসিরহাট আদালতে পেশ করা হয়েছে। গোবিন্দর দাবি, বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও হিমাদ্রি টাকা ফেরত না দেওয়ায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় সে এই কাজ করেছে।
সোমবার উত্তরপ্রদেশের কানপুরে পারিবারিক অশান্তির জেরে অমিত শঙ্কর নামে এক ব্যক্তির কান কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রী সারিকার বিরুদ্ধে।অমিত, যিনি পেশায় একজন সবজি বিক্রেতা, জানিয়েছেন যে আট বছর আগে তাদের প্রেম করে বিয়ে হলেও বর্তমানে তাদের মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে।
অমিতের অভিযোগ অনুযায়ী, সারিকা তার সাথে আর থাকতে চান না এবং টাকা ও বাড়ির জন্য চাপ দিচ্ছিলেন।[3][6] ঘটনার দিন রাতে তিনি যখন সোফায় শুয়ে ছিলেন, তখন সারিকা ঝগড়া শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে তার ডান কানটি কামড়ে ছিঁড়ে নেন। অমিত আরও অভিযোগ করেন, সারিকা ধারালো অস্ত্র দিয়েও তার উপর হামলা চালান। এই ঘটনার পর অমিত স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অন্যদিকে, সারিকাও তার স্বামীর বিরুদ্ধে হেনস্থার পাল্টা অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অন্য একটি ঘটনায়, পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের স্বরূপকাঠি গ্রামে মুরগির খাবারের বকেয়া টাকা নিয়ে বিবাদের জেরে এক বন্ধুর কান কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আরেক বন্ধুর বিরুদ্ধে। হিমাদ্রি বর্মন নামে আহত যুবক বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অভিযুক্ত গোবিন্দ মণ্ডলকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোবিন্দ এবং হিমাদ্রি দুজনেই পোল্ট্রি ফার্মের ব্যবসার সাথে যুক্ত এবং তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল। হিমাদ্রি সম্প্রতি গোবিন্দর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকার মুরগির খাবার ধার নিয়েছিলেন, যা তিনি পরিশোধ করতে পারেননি।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বরূপকাঠি বাজারে পাওনা টাকা নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রথমে বচসা এবং পরে হাতাহাতি শুরু হয়।[7][8] অভিযোগ, মারামারির এক পর্যায়ে গোবিন্দ হিমাদ্রির কান কামড়ে ছিঁড়ে নেয়।
আহত হিমাদ্রিকে প্রথমে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে এবং পরে সান্ডেলবিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে তাকে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। অভিযুক্ত গোবিন্দকে শুক্রবার বসিরহাট আদালতে পেশ করা হয়েছে। গোবিন্দর দাবি, বারবার অনুরোধ সত্ত্বেও হিমাদ্রি টাকা ফেরত না দেওয়ায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় সে এই কাজ করেছে।