
আমলকির গুণাগুণ অনঃস্বীকার্য হলেও স্বাদে তার অত সুখ্যাতি নেই। অনেকেই তাই সন্তানদের আমলকি খাওয়াতে গিয়ে নাস্তানাবুদ হন। বড়রা বলেন, তেতো পেরিয়ে গেলে নাকি মিষ্টি স্বাদ জিভে ঠেকবে, কিন্তু ছোটদের কি অত ধৈর্য আছে নাকি! তা হলে আমলকির গুণাগুণ কী ভাবে সন্তানদের শরীরে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব? ভিটামিন সি, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট ভরা আমলকি হজমে সাহায্য করে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনে।
বাজারের ফর্দ থেকে বাদ দিয়ে দেওয়ার দরকার নেই। বাড়ির ছোটদের এবং বড়দের (যাঁদের স্বাদকোরকও তেতোপ্রেমী নয়) জন্য আমলকি দিয়ে মজাদার কয়েকটি খাবার বানিয়ে দিতে পারেন। তেতোর প্রভাব খানিক কম থাকে তাতে। খেতেও ভাল, পুষ্টিগুণও শরীরে পৌঁছোতে পারে।
মোরব্বা: চিনির রসের সঙ্গে ঢিমে আঁচে আমলকি রেঁধে বানাতে হবে মোরব্বা। চিনির স্বাদ তেতোর দাপট খানিক কমিয়ে দিতে পারে। তাই একটি করে আমলকির মোরব্বা খেলেও স্বাস্থ্যের উপকার হবে।
জ্যুস: টাটকা আমলকি থেকে রস বার করে নিয়ে তাতে হালকা উষ্ণ জল এবং মধু মিশিয়ে দিতে পারেন। এই জ্যুসে তৎক্ষণাৎ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে। উপরন্তু অতটাও খারাপ লাগবে না।
আচার: আমলকি অপছন্দের হলেও টক টক, মুখরোচক আমলকির আচার অনেকেরই পছন্দের। বাড়িতে অনেকখানি আচার একসঙ্গে বানিয়ে নিয়ে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। খিদে ভাব বাড়ানো থেকে অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতিতে কাজে আসবে।
লজেন্স: চকোলেট, ক্যান্ডি বা লজেন্স শুনেই বিনা বাক্যব্যয়ে খেয়ে নেবে ছোটরা। তা হলে তেতো আমলকিকে লজেন্সে পরিণত করে নিতে পারেন। মিষ্টির প্রভাবে তেতো স্বাদ কমে যাবে, কিন্তু স্বাস্থ্যকরই থেকে যাবে।
স্মুদি: আমলকির সঙ্গে কলা, পালংশাক, দই বা ইয়োগার্ট বেটে নিন মিক্সারে গ্রাইন্ডারে। উপকারী এবং সুস্বাদু জলখাবার হিসেবে আমলকির স্মুদি বানিয়ে নিতে পারেন।
চাটনি: কাঁচা লঙ্কা, ধনেপাতা, রসুন দিয়ে বানানো আমলকির চাটনি চেখে দেখেছেন? প্রতি দিন খাবার পাতে থাকতে পারে এমনই এক স্বাস্থ্যকর চাটনি বানিয়ে নিতে পারেন। এতে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থও বেরিয়ে যেতে পারে।
চা: আমলকির শুকনো টুকরো এবং আদা দিয়ে জল ফুটিয়ে তাতে অল্প মধু মিশিয়ে দিন। গরম গরম চায়ের মতো চুমুক দিয়ে খেলে আরাম হবে শরীরে।
বাজারের ফর্দ থেকে বাদ দিয়ে দেওয়ার দরকার নেই। বাড়ির ছোটদের এবং বড়দের (যাঁদের স্বাদকোরকও তেতোপ্রেমী নয়) জন্য আমলকি দিয়ে মজাদার কয়েকটি খাবার বানিয়ে দিতে পারেন। তেতোর প্রভাব খানিক কম থাকে তাতে। খেতেও ভাল, পুষ্টিগুণও শরীরে পৌঁছোতে পারে।
মোরব্বা: চিনির রসের সঙ্গে ঢিমে আঁচে আমলকি রেঁধে বানাতে হবে মোরব্বা। চিনির স্বাদ তেতোর দাপট খানিক কমিয়ে দিতে পারে। তাই একটি করে আমলকির মোরব্বা খেলেও স্বাস্থ্যের উপকার হবে।
জ্যুস: টাটকা আমলকি থেকে রস বার করে নিয়ে তাতে হালকা উষ্ণ জল এবং মধু মিশিয়ে দিতে পারেন। এই জ্যুসে তৎক্ষণাৎ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে। উপরন্তু অতটাও খারাপ লাগবে না।
আচার: আমলকি অপছন্দের হলেও টক টক, মুখরোচক আমলকির আচার অনেকেরই পছন্দের। বাড়িতে অনেকখানি আচার একসঙ্গে বানিয়ে নিয়ে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। খিদে ভাব বাড়ানো থেকে অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতিতে কাজে আসবে।
লজেন্স: চকোলেট, ক্যান্ডি বা লজেন্স শুনেই বিনা বাক্যব্যয়ে খেয়ে নেবে ছোটরা। তা হলে তেতো আমলকিকে লজেন্সে পরিণত করে নিতে পারেন। মিষ্টির প্রভাবে তেতো স্বাদ কমে যাবে, কিন্তু স্বাস্থ্যকরই থেকে যাবে।
স্মুদি: আমলকির সঙ্গে কলা, পালংশাক, দই বা ইয়োগার্ট বেটে নিন মিক্সারে গ্রাইন্ডারে। উপকারী এবং সুস্বাদু জলখাবার হিসেবে আমলকির স্মুদি বানিয়ে নিতে পারেন।
চাটনি: কাঁচা লঙ্কা, ধনেপাতা, রসুন দিয়ে বানানো আমলকির চাটনি চেখে দেখেছেন? প্রতি দিন খাবার পাতে থাকতে পারে এমনই এক স্বাস্থ্যকর চাটনি বানিয়ে নিতে পারেন। এতে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থও বেরিয়ে যেতে পারে।
চা: আমলকির শুকনো টুকরো এবং আদা দিয়ে জল ফুটিয়ে তাতে অল্প মধু মিশিয়ে দিন। গরম গরম চায়ের মতো চুমুক দিয়ে খেলে আরাম হবে শরীরে।