
নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার চকাদিন মৃধাপাড়া (হটাৎপাড়া) গ্রামে পানি নিষ্কাশনের পথ না থাকায় অন্তত ২৫টি পরিবার দীর্ঘদিন ধরে পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করছে। টানা বৃষ্টিতে ঘরবাড়ি ও আঙ্গিনা পানিতে ডুবে যাওয়ায় চুলায় রান্না করা থেকে শুরু করে দৈনন্দিন কাজকর্ম করতেও মারাত্মক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাদের।
গ্রামের বাসিন্দা রাশেদা বিবি (৫৫) বলেন, ঘরের মেঝেতে হাটুপানি। চুলা পানির নিচে। কোথায় থাকবো, কোথায় রান্না করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। শেষ পর্যন্ত ছেলের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, চকাদিন মৃধাপাড়া গ্রামে প্রায় ১৩০টি পরিবার বসবাস করে। গ্রামটির দুই পাশে ছোট দুটি মাঠ থাকলেও পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আগে মেইন সড়কের পাশে একটি ড্রেন ছিল, কিন্তু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা তা বন্ধ করে দেওয়ায় বৃষ্টির পানি ও মাঠের জমে থাকা পানি বের হতে পারছে না। ফলে প্রতিবছরই গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, ড্রেন ও কালভার্টের অভাবে বছরজুড়ে জলাবদ্ধতার সমস্যায় ভুগতে হয় তাদের। বারবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ মেলেনি। দ্রুত ড্রেন ও কালভার্ট নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
এ বিষয়ে রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন, ওই গ্রামের পানিবন্দি মানুষের দুর্ভোগের বিষয়টি জানা আছে। তাদের ত্রাণসামগ্রী দেওয়া হবে। পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গ্রামের বাসিন্দা রাশেদা বিবি (৫৫) বলেন, ঘরের মেঝেতে হাটুপানি। চুলা পানির নিচে। কোথায় থাকবো, কোথায় রান্না করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না। শেষ পর্যন্ত ছেলের বাড়িতে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, চকাদিন মৃধাপাড়া গ্রামে প্রায় ১৩০টি পরিবার বসবাস করে। গ্রামটির দুই পাশে ছোট দুটি মাঠ থাকলেও পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আগে মেইন সড়কের পাশে একটি ড্রেন ছিল, কিন্তু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা তা বন্ধ করে দেওয়ায় বৃষ্টির পানি ও মাঠের জমে থাকা পানি বের হতে পারছে না। ফলে প্রতিবছরই গ্রামে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, ড্রেন ও কালভার্টের অভাবে বছরজুড়ে জলাবদ্ধতার সমস্যায় ভুগতে হয় তাদের। বারবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ করেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ মেলেনি। দ্রুত ড্রেন ও কালভার্ট নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
এ বিষয়ে রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান বলেন, ওই গ্রামের পানিবন্দি মানুষের দুর্ভোগের বিষয়টি জানা আছে। তাদের ত্রাণসামগ্রী দেওয়া হবে। পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।