
‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র পর এবার গাজার পথে ইসরায়েলের নৌ অবরোধ ভাঙতে ব্যর্থ হয়েছে আন্তর্জাতিক নৌবহর ফ্রিডম ফ্লোটিলাও। ‘থাউজ্যান্ড ম্যাডলিনস’ নামে অভিযানে অংশ নেওয়া ফ্রিডম ফ্লোটিলার নয়টি জাহাজের সবকটিই আটক করে ফেলেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এসব জাহাজ এবং তাতে থাকা শতাধিক অধিকারকর্মীকে ইতোমধ্যে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ইসরায়েলের বন্দরে। এই অধিকারকর্মীদের মধ্যে আছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও দৃকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল আলমও।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে এ তথ্য।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র মতো আরেকটি ফ্লোটিলা, যা আইন ভেঙে গাজার সমুদ্রবন্দরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিল, তা ব্যর্থ করে দিয়েছে ইসরায়েলি নৌবাহিনী। ফ্লোটিলার সমস্ত জাহাজ এবং যাত্রীকে আটক করা হয়েছে এবং বর্তমানে তাদেরকে একটি ইসরায়েলি বন্দরে নেওয়া হচ্ছে।
ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, আইনগত নৌবন্দর ভেঙে যুদ্ধে প্রবেশের আরও একটি ব্যর্থ প্রচেষ্টা কোনো ফল ছাড়াই শেষ হয়েছে। জাহাজ এবং যাত্রীদের একটি ইসরায়েলি বন্দরে নেওয়া হয়েছে। সকল যাত্রী নিরাপদ এবং সুস্থ অবস্থায় আছেন। তাদের দ্রুত বহিষ্কৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন কর্তৃক আয়োজিত এই ৯ জাহাজের অভিযানে সবচেয়ে বড় জাহাজটির নাম কনশানস (Conscience)। জাহাজটিতে বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ ৯৩ জন সাংবাদিক, চিকিৎসক ও অধিকারকর্মী ছিলেন। প্রায় দুই সপ্তাহ আগে জাহাজগুলো ইতালি থেকে যাত্রা শুরু করে।
কনশানসের আয়োজকরা বুধবার সকালে জানিয়েছেন, আমাদের জাহাজ বর্তমানে একটি ইসরায়েলি সামরিক হেলিকপ্টারের দ্বারা আক্রমণ করা হচ্ছে, অন্য ৮টি জাহাজও অবৈধভাবে আটক ও জব্দ করা হচ্ছে।
সেইসঙ্গে কর্মীদের প্রকাশ করা ফুটেজে দেখা যায় ইসরায়েলি নৌবাহিনী জাহাজগুলোতে চড়ে অভিযান চালাচ্ছে। এছাড়া, একই সময় বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেন যেখানে তিনি বলেন, আমাদের সমুদ্রে আটক করা হয়েছে এবং আমাকে ইসরায়েলের দখলদার বাহিনী অপহরণ করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা শক্তির সক্রিয় সহযোগিতা এবং সহায়তায় যারা গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমি আমার সকল কমরেড এবং বন্ধুদের কাছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করছি।
এদিকে গাজাগামী ফিডম ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। একইসঙ্গে ফ্লোটিলায় থাকা মালয়েশীয় কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তির দাবিও জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার (৮ অক্টোবর) ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে এ তথ্য।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’র মতো আরেকটি ফ্লোটিলা, যা আইন ভেঙে গাজার সমুদ্রবন্দরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিল, তা ব্যর্থ করে দিয়েছে ইসরায়েলি নৌবাহিনী। ফ্লোটিলার সমস্ত জাহাজ এবং যাত্রীকে আটক করা হয়েছে এবং বর্তমানে তাদেরকে একটি ইসরায়েলি বন্দরে নেওয়া হচ্ছে।
ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, আইনগত নৌবন্দর ভেঙে যুদ্ধে প্রবেশের আরও একটি ব্যর্থ প্রচেষ্টা কোনো ফল ছাড়াই শেষ হয়েছে। জাহাজ এবং যাত্রীদের একটি ইসরায়েলি বন্দরে নেওয়া হয়েছে। সকল যাত্রী নিরাপদ এবং সুস্থ অবস্থায় আছেন। তাদের দ্রুত বহিষ্কৃত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন কর্তৃক আয়োজিত এই ৯ জাহাজের অভিযানে সবচেয়ে বড় জাহাজটির নাম কনশানস (Conscience)। জাহাজটিতে বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ ৯৩ জন সাংবাদিক, চিকিৎসক ও অধিকারকর্মী ছিলেন। প্রায় দুই সপ্তাহ আগে জাহাজগুলো ইতালি থেকে যাত্রা শুরু করে।
কনশানসের আয়োজকরা বুধবার সকালে জানিয়েছেন, আমাদের জাহাজ বর্তমানে একটি ইসরায়েলি সামরিক হেলিকপ্টারের দ্বারা আক্রমণ করা হচ্ছে, অন্য ৮টি জাহাজও অবৈধভাবে আটক ও জব্দ করা হচ্ছে।
সেইসঙ্গে কর্মীদের প্রকাশ করা ফুটেজে দেখা যায় ইসরায়েলি নৌবাহিনী জাহাজগুলোতে চড়ে অভিযান চালাচ্ছে। এছাড়া, একই সময় বাংলাদেশি আলোকচিত্রী শহিদুল আলমও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করেন যেখানে তিনি বলেন, আমাদের সমুদ্রে আটক করা হয়েছে এবং আমাকে ইসরায়েলের দখলদার বাহিনী অপহরণ করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা শক্তির সক্রিয় সহযোগিতা এবং সহায়তায় যারা গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, আমি আমার সকল কমরেড এবং বন্ধুদের কাছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করছি।
এদিকে গাজাগামী ফিডম ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। একইসঙ্গে ফ্লোটিলায় থাকা মালয়েশীয় কর্মীদের অবিলম্বে মুক্তির দাবিও জানিয়েছেন তিনি।