
নওগাঁর রাণীনগরে বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার গোনা ইউনিয়নের লক্ষিপুর গ্রামের গুলজার হোসেনের গোয়াল থেকে ৩টি বিদেশী জাতের গরু চুরি হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাণীনগর থানায় ওই গ্রামের মমতাজ আলী খানের ছেলে বিএনপি নেতা মো: আতাউর রহমান ওরফে গুলজার হোসেনের করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে যে, প্রতিদিনের মতো বুধবার রাতে গোয়াল ঘরে গরু তালাবদ্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন। বৃহস্পতিবার ভোরে প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে গেলে দেখতে পান যে বাহির থেকে তাদের ঘরের দরজা লক করা। আশেপাশের আরো ৫টি বাড়ির দরজাও বাহির থেকে বন্ধ করা ছিলো।
পরে তিনি গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখতে পান যে, গোয়াল ঘরের দরজার তালা কেটে চোরেরা ৫টি গরুর মধ্যে ১টি লাল সিন্ধি, ১টি সাদা ও লাল রং এর ১টি গরুসহ মোট ৩টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে। ৩টি গরুর আনুমানিক মূল্য ছিলো আড়াই লক্ষ টাকা। এভাবে মাঝে মধ্যেই উপজেলার কোন না কোন গ্রাম থেকে গরু চুরি হওয়ার খবর শোনা যাচ্ছে। অথচ পুলিশের কোন ভূমিকা না থাকায় এখন পর্যন্ত পুলিশ একটি গরুও উদ্ধার করতে পারেনি। কিংবা সেই কথিত চোর সিন্ডিকেটের কোন সদস্যদেরই আটক করতে পারেনি। এমন ঘটনা উপজেলার ছোট-বড় খামারীদের মাঝে চরম আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে বলে জানান এই ভুক্তভোগী ব্যক্তি।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল হাফিজ মো: রায়হান জানান দূর্গা পূজা সম্পন্ন করা নিয়ে প্রতিটি পুলিশ সদস্যরা চরম ব্যস্ততার মধ্যে ছিলো। গরু চুরির বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। দ্রুতই পুলিশ সদস্যরা মাঠে নামবে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাণীনগর থানায় ওই গ্রামের মমতাজ আলী খানের ছেলে বিএনপি নেতা মো: আতাউর রহমান ওরফে গুলজার হোসেনের করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে যে, প্রতিদিনের মতো বুধবার রাতে গোয়াল ঘরে গরু তালাবদ্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন। বৃহস্পতিবার ভোরে প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে গেলে দেখতে পান যে বাহির থেকে তাদের ঘরের দরজা লক করা। আশেপাশের আরো ৫টি বাড়ির দরজাও বাহির থেকে বন্ধ করা ছিলো।
পরে তিনি গোয়াল ঘরে গিয়ে দেখতে পান যে, গোয়াল ঘরের দরজার তালা কেটে চোরেরা ৫টি গরুর মধ্যে ১টি লাল সিন্ধি, ১টি সাদা ও লাল রং এর ১টি গরুসহ মোট ৩টি গরু চুরি করে নিয়ে গেছে। ৩টি গরুর আনুমানিক মূল্য ছিলো আড়াই লক্ষ টাকা। এভাবে মাঝে মধ্যেই উপজেলার কোন না কোন গ্রাম থেকে গরু চুরি হওয়ার খবর শোনা যাচ্ছে। অথচ পুলিশের কোন ভূমিকা না থাকায় এখন পর্যন্ত পুলিশ একটি গরুও উদ্ধার করতে পারেনি। কিংবা সেই কথিত চোর সিন্ডিকেটের কোন সদস্যদেরই আটক করতে পারেনি। এমন ঘটনা উপজেলার ছোট-বড় খামারীদের মাঝে চরম আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে বলে জানান এই ভুক্তভোগী ব্যক্তি।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল হাফিজ মো: রায়হান জানান দূর্গা পূজা সম্পন্ন করা নিয়ে প্রতিটি পুলিশ সদস্যরা চরম ব্যস্ততার মধ্যে ছিলো। গরু চুরির বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। দ্রুতই পুলিশ সদস্যরা মাঠে নামবে।