
ফেনী-নোয়াখালী সড়কে সুগন্ধা পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের খুঁটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে খাদে পড়ে অন্তত তিনজন নিহত এবং আটজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় জনতা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। তারা বাস থেকে হতাহতদের উদ্ধার করেন। ফেনী জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজন নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
নিহতদের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে: ফেনীর দাগনভূঞাঁ এলাকার খুশিপুর গ্রামের শহীদুল ইসলামের স্ত্রী শামীমা আরা বেগম (৫০) এবং দাগনভূঞা উপজেলার দক্ষিণ জয়লস্কর গ্রামের আবদুল মতিনের ছেলে মো. শ্রাবণ (২০)।
আহত আটজনকে ফেনীর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মহিপাল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন উর রশিদ জানান, তারা হতাহতের খবর পেয়েছেন এবং পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। তিনি আরও জানান, নিহত ও আহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও নিরূপণ করা হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সুগন্ধা পরিবহনের বাসটি ফেনী থেকে নোয়াখালীর দিকে যাচ্ছিল। পথে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশে থাকা একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লেগে খাদে পড়ে যায়।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় জনতা উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। তারা বাস থেকে হতাহতদের উদ্ধার করেন। ফেনী জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তিনজন নিহতের খবর নিশ্চিত করেছেন।
নিহতদের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে: ফেনীর দাগনভূঞাঁ এলাকার খুশিপুর গ্রামের শহীদুল ইসলামের স্ত্রী শামীমা আরা বেগম (৫০) এবং দাগনভূঞা উপজেলার দক্ষিণ জয়লস্কর গ্রামের আবদুল মতিনের ছেলে মো. শ্রাবণ (২০)।
আহত আটজনকে ফেনীর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মহিপাল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন উর রশিদ জানান, তারা হতাহতের খবর পেয়েছেন এবং পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। তিনি আরও জানান, নিহত ও আহতদের সঠিক সংখ্যা এখনও নিরূপণ করা হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সুগন্ধা পরিবহনের বাসটি ফেনী থেকে নোয়াখালীর দিকে যাচ্ছিল। পথে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশে থাকা একটি বৈদ্যুতিক খুঁটির সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লেগে খাদে পড়ে যায়।