
বালোচিস্তানের তিন জেলায় বিদ্রোহীদের ডেরায় বুধবার রাতে নতুন অভিযান শুরু করেছে পাক নিরাপত্তাবাহিনী। এখনও পর্যন্ত সংঘর্ষে বিদ্রোহী গোষ্ঠী বালোচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)-র অন্তত ২১ জন সশস্ত্র যোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে বলে পাক সেনার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ দফতর (আইএসপিআর) জানিয়েছে।
পাক ফৌজের পাশাপাশি আধাসেনা ফ্রন্টিয়ার কোর এবং প্রাদেশিক পুলিশের ‘সন্ত্রাস দমন বিভাগ’ (সিটিডি)-এর যৌথ বাহিনী রাজধানী কোয়েটা সংলগ্ন আঘবার্গ অঞ্চল এবং শেরানি এবং কেচ জেলায় অভিযান চালিয়েছে বলে সেনা সূত্র উদ্ধৃত করে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ডন’-এর দাবি। তার আগে বুধবার দুপুরে খুজদার জেলায় বোরখা পরিহিত চার বালোচ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয় বলে প্রকাশিত খবরে দাবি। সিটিডি জানিয়েছে, আঘবার্গে ১০, শেরানিতে আট এবং কেচে তিন বালোচ জঙ্গি নিহত হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে, মেশিনগান, রকেট লঞ্চার-সহ নানা অস্ত্র ও গোলাবারুদ।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাসে কাচ্চি বোলানে ট্রেন ছিনতাই, কোয়েটায় আধাসেনা ফ্রন্টিয়ার কোরের গাড়িতে আইইডি বিস্ফোরণ, নোশকিকে সেনা কনভয়ে আত্মঘাতী হামলার মতো নতুন কৌশলে হানাদারি চালিয়েছে বিএলএ। তাদের ফিদায়েঁ বাহিনী মজিদ ব্রিগেডই এই হামলাগুলি চালাচ্ছে বলে সেনার দাবি। ঘটনাচক্রে, মার্চ মাসের গোড়াতেই অন্য দুই সশস্ত্র বালোচ গোষ্ঠী, বালোচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট (বিএলএফ) ও বালোচ রিপাবলিকান গার্ডস (বিআরজি) এবং সিন্ধুপ্রদেশে সক্রিয় বিদ্রোহী সংগঠন ‘সিন্ধুদেশ রেভলিউশনারি আর্মি’র (এসআরএ) সঙ্গে হাত মিলিয়ে নতুন যৌথমঞ্চ গড়েছে বিএলএ। ইসলামাবাদের অভিযোগ, ভারতের তৎপরতাতেই একজোট হচ্ছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি।
প্রসঙ্গত, পাক সরকার খাইবার পাখতুনখোয়ায় সক্রিয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী ‘তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান’ (টিটিপি)-কে ‘ফিতনা আল খোয়ারিজ’ এবং বালোচ বিদ্রোহীদের ‘ফিতনা আল হিন্দুস্তান’ নামে চিহ্নিত করে।
পাক ফৌজের পাশাপাশি আধাসেনা ফ্রন্টিয়ার কোর এবং প্রাদেশিক পুলিশের ‘সন্ত্রাস দমন বিভাগ’ (সিটিডি)-এর যৌথ বাহিনী রাজধানী কোয়েটা সংলগ্ন আঘবার্গ অঞ্চল এবং শেরানি এবং কেচ জেলায় অভিযান চালিয়েছে বলে সেনা সূত্র উদ্ধৃত করে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ডন’-এর দাবি। তার আগে বুধবার দুপুরে খুজদার জেলায় বোরখা পরিহিত চার বালোচ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয় বলে প্রকাশিত খবরে দাবি। সিটিডি জানিয়েছে, আঘবার্গে ১০, শেরানিতে আট এবং কেচে তিন বালোচ জঙ্গি নিহত হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে, মেশিনগান, রকেট লঞ্চার-সহ নানা অস্ত্র ও গোলাবারুদ।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক মাসে কাচ্চি বোলানে ট্রেন ছিনতাই, কোয়েটায় আধাসেনা ফ্রন্টিয়ার কোরের গাড়িতে আইইডি বিস্ফোরণ, নোশকিকে সেনা কনভয়ে আত্মঘাতী হামলার মতো নতুন কৌশলে হানাদারি চালিয়েছে বিএলএ। তাদের ফিদায়েঁ বাহিনী মজিদ ব্রিগেডই এই হামলাগুলি চালাচ্ছে বলে সেনার দাবি। ঘটনাচক্রে, মার্চ মাসের গোড়াতেই অন্য দুই সশস্ত্র বালোচ গোষ্ঠী, বালোচিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট (বিএলএফ) ও বালোচ রিপাবলিকান গার্ডস (বিআরজি) এবং সিন্ধুপ্রদেশে সক্রিয় বিদ্রোহী সংগঠন ‘সিন্ধুদেশ রেভলিউশনারি আর্মি’র (এসআরএ) সঙ্গে হাত মিলিয়ে নতুন যৌথমঞ্চ গড়েছে বিএলএ। ইসলামাবাদের অভিযোগ, ভারতের তৎপরতাতেই একজোট হচ্ছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি।
প্রসঙ্গত, পাক সরকার খাইবার পাখতুনখোয়ায় সক্রিয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী ‘তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান’ (টিটিপি)-কে ‘ফিতনা আল খোয়ারিজ’ এবং বালোচ বিদ্রোহীদের ‘ফিতনা আল হিন্দুস্তান’ নামে চিহ্নিত করে।