
মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মোট সম্পদ ৫০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। ইতিহাসে তিনিই প্রথম ব্যক্তি যার মোট সম্পদ ৫০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো। ফোর্বস সাময়িকীর বিলিয়নিয়ার সূচকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন মতে, বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল সোয়া চারটা পর্যন্ত ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫০০.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। যা আগের দিনও ৪৯৯ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি ছিল।
মূলত গত কয়েক মাসে তার বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির প্রতিষ্ঠান টেসলা, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআইসহ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মূল্যবৃদ্ধির ফলে তার সম্পদ বেড়েছে।
টেসলার উত্থান–পতনের সঙ্গে ইলন মাস্কের ভাগ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গত ১৫ সেপ্টেম্বরের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানির ১২.৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিশ্বের শীর্ষ এই ধনী ব্যক্তির হাতে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত টেসলার শেয়ারের মূল্য ১৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
খুবই অস্থিরতার মধ্য দিয়ে এ বছরটা শুরু হয়েছিল ইলন মাস্কের। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে যোগ দেয়া ও এরপর নানা বিরোধে সেখান থেকে সরে আসার ঘটনা তার জীবনে নতুন অভিজ্ঞতা যুক্ত করে। পরবর্তী সময়ে তিনি টেসলার বিকাশে পূর্ণ মনোযোগ ফিরিয়ে আনেন, যা কোম্পানির শেয়ারে প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়।
গত মাসে টেসলার পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান রবিন ডেনহোম বলেছিলেন, হোয়াইট হাউসে কয়েক মাস থাকার পর ইলন মাস্ক এখন কোম্পানির ‘সম্মুখসারিতে ও একেবারে কেন্দ্রে’ ফিরে এসেছেন।
ফোর্বসের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী ওরাকল প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসনের চেয়ে ১৫০ বিলিয়ন ডলার বেশি এখন ইলন মাস্কের। এলিসনের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৫০.৭ বিলিয়ন ডলার।
বিবিসির প্রতিবেদন মতে, বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেল সোয়া চারটা পর্যন্ত ইলন মাস্কের মোট সম্পদের পরিমাণ ৫০০.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। যা আগের দিনও ৪৯৯ বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি ছিল।
মূলত গত কয়েক মাসে তার বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির প্রতিষ্ঠান টেসলা, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিষ্ঠান এক্সএআইসহ অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মূল্যবৃদ্ধির ফলে তার সম্পদ বেড়েছে।
টেসলার উত্থান–পতনের সঙ্গে ইলন মাস্কের ভাগ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। গত ১৫ সেপ্টেম্বরের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানির ১২.৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিশ্বের শীর্ষ এই ধনী ব্যক্তির হাতে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত টেসলার শেয়ারের মূল্য ১৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
খুবই অস্থিরতার মধ্য দিয়ে এ বছরটা শুরু হয়েছিল ইলন মাস্কের। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনে যোগ দেয়া ও এরপর নানা বিরোধে সেখান থেকে সরে আসার ঘটনা তার জীবনে নতুন অভিজ্ঞতা যুক্ত করে। পরবর্তী সময়ে তিনি টেসলার বিকাশে পূর্ণ মনোযোগ ফিরিয়ে আনেন, যা কোম্পানির শেয়ারে প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়।
গত মাসে টেসলার পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান রবিন ডেনহোম বলেছিলেন, হোয়াইট হাউসে কয়েক মাস থাকার পর ইলন মাস্ক এখন কোম্পানির ‘সম্মুখসারিতে ও একেবারে কেন্দ্রে’ ফিরে এসেছেন।
ফোর্বসের সূচক অনুযায়ী, বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী ওরাকল প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসনের চেয়ে ১৫০ বিলিয়ন ডলার বেশি এখন ইলন মাস্কের। এলিসনের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৫০.৭ বিলিয়ন ডলার।