
কুষ্টিয়ার মিরপুরে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর রাইসা খাতুন (৭) নামে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বহলবাড়িয়া ইউনিয়নের নওদা খাদিমপুর গ্রামে শিশুটির বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ওই শিশু একই এলাকার আকরাম সরদারের মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুর ১২টার পর থেকে রাইসাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করেও তার সন্ধান মেলেনি। পরে রাত ৯টার দিকে বাড়ির পাশের একটি ডোবায় তার মরদেহ পানিতে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। পরে পুলিশে খবর দিলে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। তবে শিশুটির মৃত্যু আসল কারণ এখনও জানা সম্ভব হয়নি। এদিকে শিশুটির এমন মৃত্যু ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
মিরপুর থানার (ওসি) মমিনুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটি পা পিছলে ডোবার পানিতে পড়ে মারা গেছে। তবুও ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে। এবিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বহলবাড়িয়া ইউনিয়নের নওদা খাদিমপুর গ্রামে শিশুটির বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
মৃত ওই শিশু একই এলাকার আকরাম সরদারের মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুর ১২টার পর থেকে রাইসাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর করেও তার সন্ধান মেলেনি। পরে রাত ৯টার দিকে বাড়ির পাশের একটি ডোবায় তার মরদেহ পানিতে ভাসতে দেখে স্থানীয়রা। পরে পুলিশে খবর দিলে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। তবে শিশুটির মৃত্যু আসল কারণ এখনও জানা সম্ভব হয়নি। এদিকে শিশুটির এমন মৃত্যু ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
মিরপুর থানার (ওসি) মমিনুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটি পা পিছলে ডোবার পানিতে পড়ে মারা গেছে। তবুও ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হওয়া যাবে। এবিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।