
উত্তর প্রদেশের জৈনপুর জেলায় ৭০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ বিয়ের পিঁড়িতে বসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যুর হয়েছে।
নিহত বৃদ্ধের নাম সংগ্রুরাম, তিনি জৈনপুর জেলার কুছমুছ গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। প্রায় এক বছর আগে স্ত্রী হারানোর পর তিনি নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করছিলেন। কোনো সন্তান না থাকায় এবং কৃষিকাজ করে সময় কাটানোর পাশাপাশি একাকীত্ব অনুভব করায়, আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের বারণ সত্ত্বেও তিনি আবারও বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।
গত সোমবার জালালপুরের ৩৫ বছর বয়সী মানভাবতীকে বিয়ে করেন সংগ্রুরাম। গ্রামের মন্দিরে ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়।
নতুন সঙ্গীকে ঘরে আনার আনন্দ নিয়ে দিনটি শেষ হলেও, পরের দিন সকালেই হঠাৎ সংগ্রুরামের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনাটি গ্রামে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। কেউ কেউ এটিকে বয়সজনিত কারণে স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে দেখছেন। আবার অনেকে অস্বাভাবিকতার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
এই মর্মান্তিক ঘটনা নববধূর জীবনেও গভীর শোকের ছায়া ফেলেছে।
নিহত বৃদ্ধের নাম সংগ্রুরাম, তিনি জৈনপুর জেলার কুছমুছ গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। প্রায় এক বছর আগে স্ত্রী হারানোর পর তিনি নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করছিলেন। কোনো সন্তান না থাকায় এবং কৃষিকাজ করে সময় কাটানোর পাশাপাশি একাকীত্ব অনুভব করায়, আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের বারণ সত্ত্বেও তিনি আবারও বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন।
গত সোমবার জালালপুরের ৩৫ বছর বয়সী মানভাবতীকে বিয়ে করেন সংগ্রুরাম। গ্রামের মন্দিরে ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়।
নতুন সঙ্গীকে ঘরে আনার আনন্দ নিয়ে দিনটি শেষ হলেও, পরের দিন সকালেই হঠাৎ সংগ্রুরামের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনাটি গ্রামে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। কেউ কেউ এটিকে বয়সজনিত কারণে স্বাভাবিক মৃত্যু হিসেবে দেখছেন। আবার অনেকে অস্বাভাবিকতার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
এই মর্মান্তিক ঘটনা নববধূর জীবনেও গভীর শোকের ছায়া ফেলেছে।