
রান্না করা এক কথা আর তার জন্য নানা উপকরণের জোগারযন্ত আর এক ঝক্কি। আর রান্না যদি হয় আমিষ, তবে সবচেয়ে বড় কাজ হল পেঁয়াজ কাটা। আর পেঁয়াজ কাটতে গিয়ে চোখের জলে নাকের জলে হওয়া। নবমীর সকালে তাই রইল পাঁচটি টিপস যা পেঁয়াজ কাটার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেবে চোখ দু’টিকে।
কেন পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বলে?
পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা করার অন্যতম কারণ হল এতে থাকা সালফার। যা পেঁয়াজ কাটার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে মেশে। আর বাতাস বাহিত হয়ে চোখের জলীয় অংশের সংস্পর্শে এলেই তা এক ধরনের অ্যাসিড তৈরি করে। তার থেকেই যাবতীয় জ্বালা, অস্বস্তি, চোখের জলের সূত্রপাত। পেঁয়াজ কাটার সময় চোখের জল বেরনো রোধ করতে হলে তাই সবার আগে বাতাসে সালফার ছড়ানো আটকাতে হবে। যা পুরোপুরি রোধ করা না গেলেও কমানো সম্ভব।
কী ভাবে পেঁয়াজ কাটার অস্বস্তি থেকে চোখ বাঁচাবেন?
১। মাথার অংশ সরিয়ে ফেলুন: পেঁয়াজপেঁয়াজের সবচেয়ে বেশি সালফারের অংশটি থাকে গোড়ায়। অর্থাৎ মাথার কাছের যে অংশটি কেটে বাদ দেওয়া হয়। অনেকেই পেঁয়াজ কেটে ওই অংশটি সামনেই ফেলে রাখেন। বদলে ওই অংশটি কাটার পরে সরিয়ে ফেললে বাতাসে সালফার ছড়াবে কম। চোখেও অস্বস্তি হবে না।
২। কাটার আগে ফ্রিজে রাখুন: পেঁয়াজ কাটার আগে তা ১০ মিনিট থেকে আধ ঘণ্টা মতো ফ্রিজের ঠান্ডায় রেখে দিন। এতেও পেঁয়াজ কাটার সময় তা থেকে সালফার বেরনোর মাত্রা কমে।
৩। খোসা ছাড়িয়ে ঠান্ডা জলে: পেঁয়াজের খোসা ছাড়ানোর পরে সেটি ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। তাতেও সালফারের প্রভাব বেশ খানিকটা কমবে।
৪। গ্রামীণ তবে কার্যকরী পদ্ধতি: গ্রামীণ একটি টোটকা এ ব্যাপারে কার্যকরী বলে মানেন অনেকেই। তা হল পেঁয়াজ কাটার সময় মুখে জল ভরে রাখা। এতে পেঁয়াজের সালফারের মাত্রা না কমলেও চোখে জলের জোগান বাড়ে। তাতে সালফারের বিক্রিয়ায় অ্যাসিড তৈরি হলেও তা ক্রমাগত জলের জোগানের কারণে অস্বস্তি বা জ্বালাভাব হতে দেয় না।
৫। পাখার সামনে কাটুন: পাখার সামনে দাঁড়িয়ে পেঁয়াজ কাটলেও পেঁয়াজের সালফার চোখ পর্যন্ত পৌঁছে অ্যাসিড বিক্রিয়া ঘটাতে পারে না। তাতেও চোখ স্বস্তি পাবে।
এর পাশাপাশি আর একটি বোনাস টিপস। অনেক সময় ধারালো ছুরিও কাজে দিতে পারে। বিজ্ঞান বলছে ছুরি খুব ধারালো হলে তা কম কোষ ভাঙে। সে ক্ষেত্রে খুব বেশি সালফার বেরিয়ে আসে না। তা থেকেও চোখের জ্বালা ভাব কম হতে পারে।
কেন পেঁয়াজ কাটলে চোখ জ্বলে?
পেঁয়াজ কাটার সময় চোখ জ্বালা করার অন্যতম কারণ হল এতে থাকা সালফার। যা পেঁয়াজ কাটার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে মেশে। আর বাতাস বাহিত হয়ে চোখের জলীয় অংশের সংস্পর্শে এলেই তা এক ধরনের অ্যাসিড তৈরি করে। তার থেকেই যাবতীয় জ্বালা, অস্বস্তি, চোখের জলের সূত্রপাত। পেঁয়াজ কাটার সময় চোখের জল বেরনো রোধ করতে হলে তাই সবার আগে বাতাসে সালফার ছড়ানো আটকাতে হবে। যা পুরোপুরি রোধ করা না গেলেও কমানো সম্ভব।
কী ভাবে পেঁয়াজ কাটার অস্বস্তি থেকে চোখ বাঁচাবেন?
১। মাথার অংশ সরিয়ে ফেলুন: পেঁয়াজপেঁয়াজের সবচেয়ে বেশি সালফারের অংশটি থাকে গোড়ায়। অর্থাৎ মাথার কাছের যে অংশটি কেটে বাদ দেওয়া হয়। অনেকেই পেঁয়াজ কেটে ওই অংশটি সামনেই ফেলে রাখেন। বদলে ওই অংশটি কাটার পরে সরিয়ে ফেললে বাতাসে সালফার ছড়াবে কম। চোখেও অস্বস্তি হবে না।
২। কাটার আগে ফ্রিজে রাখুন: পেঁয়াজ কাটার আগে তা ১০ মিনিট থেকে আধ ঘণ্টা মতো ফ্রিজের ঠান্ডায় রেখে দিন। এতেও পেঁয়াজ কাটার সময় তা থেকে সালফার বেরনোর মাত্রা কমে।
৩। খোসা ছাড়িয়ে ঠান্ডা জলে: পেঁয়াজের খোসা ছাড়ানোর পরে সেটি ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখুন ১০-১৫ মিনিট। তাতেও সালফারের প্রভাব বেশ খানিকটা কমবে।
৪। গ্রামীণ তবে কার্যকরী পদ্ধতি: গ্রামীণ একটি টোটকা এ ব্যাপারে কার্যকরী বলে মানেন অনেকেই। তা হল পেঁয়াজ কাটার সময় মুখে জল ভরে রাখা। এতে পেঁয়াজের সালফারের মাত্রা না কমলেও চোখে জলের জোগান বাড়ে। তাতে সালফারের বিক্রিয়ায় অ্যাসিড তৈরি হলেও তা ক্রমাগত জলের জোগানের কারণে অস্বস্তি বা জ্বালাভাব হতে দেয় না।
৫। পাখার সামনে কাটুন: পাখার সামনে দাঁড়িয়ে পেঁয়াজ কাটলেও পেঁয়াজের সালফার চোখ পর্যন্ত পৌঁছে অ্যাসিড বিক্রিয়া ঘটাতে পারে না। তাতেও চোখ স্বস্তি পাবে।
এর পাশাপাশি আর একটি বোনাস টিপস। অনেক সময় ধারালো ছুরিও কাজে দিতে পারে। বিজ্ঞান বলছে ছুরি খুব ধারালো হলে তা কম কোষ ভাঙে। সে ক্ষেত্রে খুব বেশি সালফার বেরিয়ে আসে না। তা থেকেও চোখের জ্বালা ভাব কম হতে পারে।