
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে রাজশাহী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ও যুবদলের আহ্বায়ক মোঃ মাহফুজুর রহমান রিটন মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় মহানগরীর বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন। সোনাদীঘির মোড় থেকে যাত্রা শুরু করে তিনি আলুপট্রি এলাকা সহ শহরের বিভিন্ন পূজামণ্ডপ ঘুরে দেখেন। এ সময় যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
পূজা মণ্ডপগুলোতে রিটন সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতা-কর্মী ও স্থানীয়দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এসময় তিনি বলেন, “বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে সব ধর্মের মানুষ সমান মর্যাদায় বসবাস করে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সবসময় শান্তি ও সৌহার্দ্য বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।”
রিটন আরও বলেন, “দুর্গাপূজা উপলক্ষে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের মতো রাজশাহীতেও আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছি। আমি আমার নেতাকর্মী নিয়ে শহরের প্রতিটি মন্দিরে যাচ্ছি, তাঁদের সহযোগিতা করছি এবং প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা প্রদানের চেষ্টা করছি। রাজশাহী একটি অসাম্প্রদায়িক শহর, এখানে সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে বসবাস করেন।”
মণ্ডপ পরিদর্শনে উপস্থিত স্থানীয়রা জানান, রাজনৈতিক নেতাদের এমন উদ্যোগ উৎসবের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে এবং জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করে।
পূজা মণ্ডপগুলোতে রিটন সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতা-কর্মী ও স্থানীয়দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এসময় তিনি বলেন, “বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে সব ধর্মের মানুষ সমান মর্যাদায় বসবাস করে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সবসময় শান্তি ও সৌহার্দ্য বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।”
রিটন আরও বলেন, “দুর্গাপূজা উপলক্ষে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। তারই ধারাবাহিকতায় সারাদেশের মতো রাজশাহীতেও আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে মতবিনিময় করছি। আমি আমার নেতাকর্মী নিয়ে শহরের প্রতিটি মন্দিরে যাচ্ছি, তাঁদের সহযোগিতা করছি এবং প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা প্রদানের চেষ্টা করছি। রাজশাহী একটি অসাম্প্রদায়িক শহর, এখানে সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে বসবাস করেন।”
মণ্ডপ পরিদর্শনে উপস্থিত স্থানীয়রা জানান, রাজনৈতিক নেতাদের এমন উদ্যোগ উৎসবের আনন্দকে আরও বাড়িয়ে তোলে এবং জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করে।