
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের সক্ষমতা অর্জন ও ফ্যাসিস্টদের মোকাবিলা করা পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পরাজিত, পলাতক ও পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির মোকাবিলা আমাদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। তাদের নেতাকর্মী ও সাপোর্টাররা আমাদের জন্য বড় একটা চ্যালেঞ্জ।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর পুলিশ সদর দপ্তরের হল অব ইন্টেগ্রিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পর পুলিশ যে ভঙ্গুর অবস্থায় চলে গিয়েছিল, সেখান থেকে বর্তমান অবস্থানে নিয়ে আসাটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা চাই, অন্তত নির্বাচনের সময়ে নিরপেক্ষ আর উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি করতে। আমাদের যে সক্ষমতা রয়েছে, তা দিয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারব বলে বিশ্বাস করি। এ চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েই সামনে এগোব, সফল হব।’
নির্বাচনে কোনো শক্তি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বাহারুল আলম বলেন, ‘সেটা আমি এখন বলতে পারব না। এখানে অনেক লোক, দল ও গোষ্ঠী রয়েছে। যারা পরাজিত ফ্যাসিস্ট, তারা অবশ্যই একটি দল। এ দলের সদস্য ও সমর্থকেরা স্বাভাবিকভাবেই একটি বিরোধী শক্তি।’
দুর্গাপূজার নিরাপত্তা সম্পর্কে আইজিপি বলেন, সারা দেশে ৩১ হাজার ৬৫০টি পূজামণ্ডপ রয়েছে। সব কটি মণ্ডপকে সমান গুরুত্ব দিয়ে নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ। দেশের বিভিন্ন এলাকার ৪৯টি পূজামণ্ডপে নানা ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ১৫টি মামলা হয়েছে। ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এমন প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, সক্ষমতা অবশ্যই আছে। এটা নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই, আপনাদেরও থাকা উচিৎ নয়। এখানে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। এখানে বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনাবাহিনী আছে। আমরা তাদের সহযোগিতা নিয়ে মোহাম্মদপুর আদাবরে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি। এদের অনেকের গ্রেপ্তারের পর জামিন হয়ে যায়। জামিনে বেরিয়ে এসে বিপুল উৎসাহে আবার অপরাধ করছে। অল্প বয়সী অপরাধীদের বিপুলসংখ্যককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা তাদের আটকাতে নানাভাবে চেষ্টা করছি। আমরা কিছুকিছু ক্ষেত্রে চিন্তা করছি নিবর্তনমূলক আটক আদেশ দিতে হতে পারে।
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রগুলো কার হাতে আছে এবং অস্ত্রগুলো উদ্ধার না হলে ঝুঁকি আছে কি না? জানতে চাইলে পুলিশ প্রধান বলেন, এখন পর্যন্ত অস্ত্র উদ্ধার হয়নি ১৩৫০টি। আমরা নিয়মিত অস্ত্র উদ্ধার করছি। যদি জানতাম অস্ত্র কার হাতে তাহলে তো কথাই ছিল না। কিন্তু সবাইকে সন্দেহের তালিকায় রাখছি। আমরা ধারণা করছি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে যেতে পারে, কিছু পাহাড়ি কিংবা আরসার হাতে যেতে পারে। এগুলো সবই আমাদের সন্দেহ। সবকিছু মাথায় রেখে আমরা কাজ করছি।
নির্বাচনে পুলিশের প্রশিক্ষণের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে কি না? জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, আমরা যে নির্বাচনে প্রশিক্ষণের মডিউল তৈরি করেছি সেটা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়েই করেছি। সব বিধিমালা নিয়ে তাদের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন ও পুলিশের নিজস্ব বিধিমালা নিয়েই প্রস্তুত করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর পুলিশ সদর দপ্তরের হল অব ইন্টেগ্রিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে আইজিপি বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পর পুলিশ যে ভঙ্গুর অবস্থায় চলে গিয়েছিল, সেখান থেকে বর্তমান অবস্থানে নিয়ে আসাটা একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। আমরা চাই, অন্তত নির্বাচনের সময়ে নিরপেক্ষ আর উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি করতে। আমাদের যে সক্ষমতা রয়েছে, তা দিয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাতে পারব বলে বিশ্বাস করি। এ চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েই সামনে এগোব, সফল হব।’
নির্বাচনে কোনো শক্তি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে বাহারুল আলম বলেন, ‘সেটা আমি এখন বলতে পারব না। এখানে অনেক লোক, দল ও গোষ্ঠী রয়েছে। যারা পরাজিত ফ্যাসিস্ট, তারা অবশ্যই একটি দল। এ দলের সদস্য ও সমর্থকেরা স্বাভাবিকভাবেই একটি বিরোধী শক্তি।’
দুর্গাপূজার নিরাপত্তা সম্পর্কে আইজিপি বলেন, সারা দেশে ৩১ হাজার ৬৫০টি পূজামণ্ডপ রয়েছে। সব কটি মণ্ডপকে সমান গুরুত্ব দিয়ে নিরাপত্তা দিচ্ছে পুলিশ। দেশের বিভিন্ন এলাকার ৪৯টি পূজামণ্ডপে নানা ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ১৫টি মামলা হয়েছে। ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এমন প্রশ্নের জবাবে আইজিপি বলেন, সক্ষমতা অবশ্যই আছে। এটা নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই, আপনাদেরও থাকা উচিৎ নয়। এখানে আমাদের বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয়েছে। এখানে বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করতে সেনাবাহিনী আছে। আমরা তাদের সহযোগিতা নিয়ে মোহাম্মদপুর আদাবরে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি। এদের অনেকের গ্রেপ্তারের পর জামিন হয়ে যায়। জামিনে বেরিয়ে এসে বিপুল উৎসাহে আবার অপরাধ করছে। অল্প বয়সী অপরাধীদের বিপুলসংখ্যককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা তাদের আটকাতে নানাভাবে চেষ্টা করছি। আমরা কিছুকিছু ক্ষেত্রে চিন্তা করছি নিবর্তনমূলক আটক আদেশ দিতে হতে পারে।
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রগুলো কার হাতে আছে এবং অস্ত্রগুলো উদ্ধার না হলে ঝুঁকি আছে কি না? জানতে চাইলে পুলিশ প্রধান বলেন, এখন পর্যন্ত অস্ত্র উদ্ধার হয়নি ১৩৫০টি। আমরা নিয়মিত অস্ত্র উদ্ধার করছি। যদি জানতাম অস্ত্র কার হাতে তাহলে তো কথাই ছিল না। কিন্তু সবাইকে সন্দেহের তালিকায় রাখছি। আমরা ধারণা করছি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে যেতে পারে, কিছু পাহাড়ি কিংবা আরসার হাতে যেতে পারে। এগুলো সবই আমাদের সন্দেহ। সবকিছু মাথায় রেখে আমরা কাজ করছি।
নির্বাচনে পুলিশের প্রশিক্ষণের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে কি না? জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, আমরা যে নির্বাচনে প্রশিক্ষণের মডিউল তৈরি করেছি সেটা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের নিয়েই করেছি। সব বিধিমালা নিয়ে তাদের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন ও পুলিশের নিজস্ব বিধিমালা নিয়েই প্রস্তুত করা হচ্ছে।