
চারঘাটের চক মোক্তারপুর গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবক হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামী সোহাগকে মামলার রুজুর ৩৬ ঘন্টার মধ্যে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত পৌনে ১১টায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানাধীন পাকরী ইউপির অর্ন্তগত বংপুর মোমিনপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ সোহাগ আলী (২৯),সে রাজশাহীর চারঘাট থানার চক মোক্তারপুর এলাকার মোঃ আঃ রাজ্জাকের ছেলে।
সোমবার দুপুরে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো একপ্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, নিহত লালন মিয়া (৩৫), চারঘাট থানাধীন চক মোক্তারপুর গ্রামের মোঃ লাবান আলীর ছেলে। একই গ্রামের মোঃ উজ্জল হোসেন (৪৩) ও মোঃ সোহাগ আলীর (২৯) সাথে নিহতের পূর্ব থেকেই শত্রæতা ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত আড়াইটায় চারঘাট থানার ইউসুফপুর বাজার থেকে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে আসামী সোহাগ পেছন থেকে লালনকে ঝাপটে ধরে এবং আসামীর উজ্জল ধারালো চাকু দ্বারা লালনের পেটের বাম পাশে ঢুকিয়ে রক্তাক্ত জখম করে এবং ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে গলার বাম পাশে ঢুকিয়ে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। ওই সময় লালন রক্তাক্ত জখম অবস্থায় বাড়ির সামনে এসে চিৎকার করলে তার পিতা এবং আশেপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওইদিনই কর্তব্যরত চিকিৎসক লালনকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহত লালনের পিতা বাদী হয়ে চারঘাট থানায় ২ জনকে এজাহারনামীয় ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-১৭, তারিখ ২৭/০৯/২০২৫। মামলার পর
আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযানে নামে র্যাব-৫, এর সদস্যরা এবং ৩৬ঘন্টার মধ্যে আসামি মোঃ সোহাগ আলীকে গ্রেফতার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার আসামি হত্যার সাথে তার জড়িত বলে স্বীকার করেছে।
সোমবার সকালে গ্রেফতার আসামিকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে চারঘাট থানা পুলিশ।
রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত পৌনে ১১টায় রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানাধীন পাকরী ইউপির অর্ন্তগত বংপুর মোমিনপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ সোহাগ আলী (২৯),সে রাজশাহীর চারঘাট থানার চক মোক্তারপুর এলাকার মোঃ আঃ রাজ্জাকের ছেলে।
সোমবার দুপুরে র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো একপ্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
মামলার বরাত দিয়ে র্যাব জানায়, নিহত লালন মিয়া (৩৫), চারঘাট থানাধীন চক মোক্তারপুর গ্রামের মোঃ লাবান আলীর ছেলে। একই গ্রামের মোঃ উজ্জল হোসেন (৪৩) ও মোঃ সোহাগ আলীর (২৯) সাথে নিহতের পূর্ব থেকেই শত্রæতা ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত আড়াইটায় চারঘাট থানার ইউসুফপুর বাজার থেকে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে আসামী সোহাগ পেছন থেকে লালনকে ঝাপটে ধরে এবং আসামীর উজ্জল ধারালো চাকু দ্বারা লালনের পেটের বাম পাশে ঢুকিয়ে রক্তাক্ত জখম করে এবং ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে গলার বাম পাশে ঢুকিয়ে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। ওই সময় লালন রক্তাক্ত জখম অবস্থায় বাড়ির সামনে এসে চিৎকার করলে তার পিতা এবং আশেপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজে (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওইদিনই কর্তব্যরত চিকিৎসক লালনকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহত লালনের পিতা বাদী হয়ে চারঘাট থানায় ২ জনকে এজাহারনামীয় ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-১৭, তারিখ ২৭/০৯/২০২৫। মামলার পর
আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযানে নামে র্যাব-৫, এর সদস্যরা এবং ৩৬ঘন্টার মধ্যে আসামি মোঃ সোহাগ আলীকে গ্রেফতার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার আসামি হত্যার সাথে তার জড়িত বলে স্বীকার করেছে।
সোমবার সকালে গ্রেফতার আসামিকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে চারঘাট থানা পুলিশ।