
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ তিন মাদককারবারিকে আটক করেছে শাহজাদপুর থানা পুলিশ।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে পৌর সদরের দারিয়াপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তাদের আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ টিম এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে হাতেনাতে আটক হন সবুজ বিশ্বাস, জুয়েল ইসলাম ও মাসুম রানা রুপমকে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ওসি আসলাম আলী জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই চক্রটি শাহজাদপুর ও আশপাশের এলাকায় ইয়াবা কারবার চালিয়ে আসছিল। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করতে সক্ষম হয়েছি। মাদকদ্রব্যসহ আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, মাদকবিরোধী এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করলে এলাকায় মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। মাদকের কারণে সমাজে যুবসমাজ বিপথগামী হচ্ছে, পরিবারে অশান্তি বাড়ছে এবং ছোট-বড় নানা অপরাধ বাড়ছে বলেও তারা উল্লেখ করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মাদক চক্রের মূল গডফাদারদের আইনের আওতায় আনা ছাড়া এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তাই শুধু খুচরা কারবারিদের নয়, মাদক সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষকদেরও আটক করার তাগিদ দিয়েছেন স্থানীয়রা।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে পৌর সদরের দারিয়াপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তাদের আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম আলীর নেতৃত্বে পুলিশের একটি বিশেষ টিম এ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে হাতেনাতে আটক হন সবুজ বিশ্বাস, জুয়েল ইসলাম ও মাসুম রানা রুপমকে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ওসি আসলাম আলী জানান, দীর্ঘদিন ধরে এই চক্রটি শাহজাদপুর ও আশপাশের এলাকায় ইয়াবা কারবার চালিয়ে আসছিল। আমরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করতে সক্ষম হয়েছি। মাদকদ্রব্যসহ আটককৃতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, মাদকবিরোধী এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করলে এলাকায় মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। মাদকের কারণে সমাজে যুবসমাজ বিপথগামী হচ্ছে, পরিবারে অশান্তি বাড়ছে এবং ছোট-বড় নানা অপরাধ বাড়ছে বলেও তারা উল্লেখ করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, মাদক চক্রের মূল গডফাদারদের আইনের আওতায় আনা ছাড়া এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। তাই শুধু খুচরা কারবারিদের নয়, মাদক সিন্ডিকেটের পৃষ্ঠপোষকদেরও আটক করার তাগিদ দিয়েছেন স্থানীয়রা।