
রাজশাহীতে পৃথকভাবে পুকুরের পানিতে ডুবে তিন শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার শিকার শিশুরা হলো পুঠিয়ার ঝলমলিয়ার কানাইপাড়ার রনির ছেলে রাসাদ (৪), গোদাগাড়ীর মাথাভাঙা গ্রামের রুহুল
আমিনের শিশুকন্যা কারিমা খাতুন (৩) ও মো. রাব্বুলের ছেলে মো. রাফি (৩)।
রাসাদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তাদের ধারণা সকালে রাসাদ বাড়ির সামনে খেলছি। এ সময় সে বতক (পাতিহাঁস) তাড়াচ্ছিল। বতক তাড়াতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়। পরে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর পুকুরে মরদেহ পাওয়া যায়।
অপরিকে, সকালে খেলার সময় বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায় দুই শিশু। পরে পরিবারের লোকজন তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শিশু দুটিকে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছিল। তখন কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, পুকুরে পড়ে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হবে।
সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার শিকার শিশুরা হলো পুঠিয়ার ঝলমলিয়ার কানাইপাড়ার রনির ছেলে রাসাদ (৪), গোদাগাড়ীর মাথাভাঙা গ্রামের রুহুল
আমিনের শিশুকন্যা কারিমা খাতুন (৩) ও মো. রাব্বুলের ছেলে মো. রাফি (৩)।
রাসাদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তাদের ধারণা সকালে রাসাদ বাড়ির সামনে খেলছি। এ সময় সে বতক (পাতিহাঁস) তাড়াচ্ছিল। বতক তাড়াতে গিয়ে পানিতে পড়ে যায়। পরে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর পুকুরে মরদেহ পাওয়া যায়।
অপরিকে, সকালে খেলার সময় বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায় দুই শিশু। পরে পরিবারের লোকজন তাদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগ সূত্রে জানায়, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শিশু দুটিকে জরুরি বিভাগে আনা হয়েছিল। তখন কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে গোদাগাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, পুকুরে পড়ে তিন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হবে।