
ফরিদপুরে নিজ মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে আব্দুল ওহাব মোল্লা নামে এক ব্যক্তিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে আসামিকে দণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আসামির স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে প্রশাসনের মাধ্যমে ভুক্তভোগীকে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ রায় দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়িতে রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বাবা তার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তার মাকে জানালে তিনি কোতোয়ালি থানায় ১৫ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার প্রায় ৬ বছর আগে থেকে বিভিন্ন সময় তাকে ধর্ষণ করতো বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার বিচারকালে ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। এছাড়াও ডিএনএ টেস্টেও ঘটনার সত্যতা প্রমাণ পায় আদালত।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন বলেন, আসামির আমৃত্যু কারাদণ্ড হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। রায় ঘোষণার সময় আসামিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তাকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ফরিদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) শামীমা পারভীন এ রায় দেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি নিজ বাড়িতে রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বাবা তার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি তার মাকে জানালে তিনি কোতোয়ালি থানায় ১৫ ফেব্রুয়ারি মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার প্রায় ৬ বছর আগে থেকে বিভিন্ন সময় তাকে ধর্ষণ করতো বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার বিচারকালে ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। এছাড়াও ডিএনএ টেস্টেও ঘটনার সত্যতা প্রমাণ পায় আদালত।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট গোলাম রব্বানী ভূঁইয়া রতন বলেন, আসামির আমৃত্যু কারাদণ্ড হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট। রায় ঘোষণার সময় আসামিকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তাকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে আবারও কারাগারে পাঠানো হয়।