
নিজের স্ত্রীকে অপরিচিত পুরুষের সাথে হোটেলের ঘরে আপত্তিকর অবস্থায় হাতেনাতে ধরলেন স্বামী। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। একদিকে যেমন ওই স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখা গেছে, তেমনই অন্যদিকে এমন ব্যক্তিগত ঘটনা জনসমক্ষে আনার জন্য তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে।
জানা গেছে, স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত থাকায় স্বামী রাকেশ দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে ছিলেন। প্রতিরোধ করতে গেলে স্ত্রী উল্টে রাকেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। পারিবারিক আদালতে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে।
বুধবার (২৪শে) সেপ্টেম্বর রাকেশ একটি বন্ধুর সাহায্যে তাঁর স্ত্রীর প্রেমিককে ট্র্যাক করেন। বন্ধুর ফোন নিয়ে হোটেলের রিসেপশনে গিয়ে ঘরের নম্বর যাচাই করে রাকেশ একদল লোক নিয়ে সেই ঘরের সামনে যান এবং দরজা ধাক্কাতে থাকেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেতর থেকে দরজা খোলা হয়। দরজা খুলতেই রাকেশ তাঁর স্ত্রীকে অপর এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখতে পান। এই দৃশ্য দেখে রাকেশ চিৎকার করে ওঠেন। বলেন, লাইট জ্বালাও লাইট জ্বালাও সবাই দেখুক।
স্ত্রী কথা বলতে চাইলে রাকেশ আরও উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ততক্ষণে স্ত্রীর সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তি জুতো পরছিলেন। তাঁকে ঘিরে ধরে একদল লোক। স্বামী-স্ত্রীর কথোপকথন শুরু হতেই পরিস্থিতি আরও বেসামাল হয়ে ওঠে। স্ত্রী রাকেশের সঙ্গে কথা বলতে গেলে রাকেশ বলে ওঠেন পুলিশ ডাকো।
পরবর্তীতে সংবাদ মাধ্যমে রাকেশ জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে রয়েছেন। তাঁর স্ত্রীর প্রেমিক এক সরকারি হাসপাতালে ওষুধের দোকান চালান এবং তাঁর প্ররোচনায় স্ত্রী রাকেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। রাকেশ বলেন, আমি চারিদিক থেকে অসহায় হয়ে পড়েছি। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। ভেঙে পড়েছি। বহুবার আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছি।
বুধবার এই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটিজেনদের মন্তব্যের ঝড় বয়ে যায়। ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৫৩ হাজার ভিউ ছাড়িয়েছে। নেটিজেনদের একাংশ যেমন রাকেশের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন, তেমনই অন্যদিকে এমন ব্যক্তিগত ঘটনা জনসমক্ষে নিয়ে আসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন।
ভিডিওর কমেন্ট সেকশনে এক ব্যবহারকারী বলেন, কী হয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশে। আর একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করে বলেন, ধরা পড়ার পরেও এত আত্মবিশ্বাস কী করে?
যদিও এ ঘটনার জন্য অনেকেই দু'পক্ষকেই সমান দায়ী করেছেন। আবার কেউ কেউ বলেছেন এমন কুৎসিত পারিবারিক ঘটনা জনসমক্ষে টেনে আনা ঠিক নয়।
জানা গেছে, স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত থাকায় স্বামী রাকেশ দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে ছিলেন। প্রতিরোধ করতে গেলে স্ত্রী উল্টে রাকেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। পারিবারিক আদালতে তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে।
বুধবার (২৪শে) সেপ্টেম্বর রাকেশ একটি বন্ধুর সাহায্যে তাঁর স্ত্রীর প্রেমিককে ট্র্যাক করেন। বন্ধুর ফোন নিয়ে হোটেলের রিসেপশনে গিয়ে ঘরের নম্বর যাচাই করে রাকেশ একদল লোক নিয়ে সেই ঘরের সামনে যান এবং দরজা ধাক্কাতে থাকেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভেতর থেকে দরজা খোলা হয়। দরজা খুলতেই রাকেশ তাঁর স্ত্রীকে অপর এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখতে পান। এই দৃশ্য দেখে রাকেশ চিৎকার করে ওঠেন। বলেন, লাইট জ্বালাও লাইট জ্বালাও সবাই দেখুক।
স্ত্রী কথা বলতে চাইলে রাকেশ আরও উত্তেজিত হয়ে পড়েন। ততক্ষণে স্ত্রীর সঙ্গে থাকা ওই ব্যক্তি জুতো পরছিলেন। তাঁকে ঘিরে ধরে একদল লোক। স্বামী-স্ত্রীর কথোপকথন শুরু হতেই পরিস্থিতি আরও বেসামাল হয়ে ওঠে। স্ত্রী রাকেশের সঙ্গে কথা বলতে গেলে রাকেশ বলে ওঠেন পুলিশ ডাকো।
পরবর্তীতে সংবাদ মাধ্যমে রাকেশ জানান, তিনি দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে রয়েছেন। তাঁর স্ত্রীর প্রেমিক এক সরকারি হাসপাতালে ওষুধের দোকান চালান এবং তাঁর প্ররোচনায় স্ত্রী রাকেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে। রাকেশ বলেন, আমি চারিদিক থেকে অসহায় হয়ে পড়েছি। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। ভেঙে পড়েছি। বহুবার আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছি।
বুধবার এই ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটিজেনদের মন্তব্যের ঝড় বয়ে যায়। ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ৫৩ হাজার ভিউ ছাড়িয়েছে। নেটিজেনদের একাংশ যেমন রাকেশের প্রতি সহানুভূতি জানিয়েছেন, তেমনই অন্যদিকে এমন ব্যক্তিগত ঘটনা জনসমক্ষে নিয়ে আসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন।
ভিডিওর কমেন্ট সেকশনে এক ব্যবহারকারী বলেন, কী হয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশে। আর একজন ব্যবহারকারী মন্তব্য করে বলেন, ধরা পড়ার পরেও এত আত্মবিশ্বাস কী করে?
যদিও এ ঘটনার জন্য অনেকেই দু'পক্ষকেই সমান দায়ী করেছেন। আবার কেউ কেউ বলেছেন এমন কুৎসিত পারিবারিক ঘটনা জনসমক্ষে টেনে আনা ঠিক নয়।