
আগামী ফেব্রুয়ারিতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিতসহ কেন্দ্র কর্তৃক ঘোষিত ৫-দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রাণীশংকৈলে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাণীশংকৈল উপজেলা শাখা।
এ উপলক্ষে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল চার টায় শান্তিপুর কেন্দ্রীয় হাই স্কুল মাঠ থেকে কয়েক হাজার নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বন্দর চৌরাস্তা মোড়ে এসে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন, ঠাকুরগাঁও-৩ (রাণীশংকৈল-পীরগঞ্জ) আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও রাণীশংকৈল উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা মিজানুর রহমান মাষ্টার, ঠাকুরগাঁও জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি আলমগীর হুসাইন, সেক্রেটারি মাওলানা রজব আলী, পৌর আমির মাওলানা আব্দুল মাতিন বিশ্বাস, জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপজেলা সভাপতি রফিকুল ইসলাম,উপজেলা সভাপতি মোকাররম হোসাইন, নন্দুয়ার ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আনিসুর রহমান, আদর্শ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন (মাষ্টার), জেলা যুব বিভাগের সভাপতি শাহজালাল জুয়েল,জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি সাদিকুল ইসলাম মুন্না। রাণীশংকৈল পৌর শাখা ছাত্র শিবিরের সভাপতি রেজাউল করিম, পীরগঞ্জ উত্তর শাখার ছাত্র শিবির সভাপতি মীর সাব্বির হোসেন সহ উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামী ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী্রা উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশে পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতি ছাড়া কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। তারা অভিযোগ করেন, পিআর ছাড়া নির্বাচন মানে দিনের ভোট রাতে করার প্রস্তুতি, যা জনগণ আর কখনও মেনে নেবে না। দেশের জনগণ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায়। পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ক্ষমতার ভারসাম্য চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ন্যায় আবার যেনো কোন দল বা গোষ্ঠী ফ্যাসিস্টরূপে আবির্ভূত হতে না পারে সেজন্য ক্ষমতার ভারসাম্য আনা প্রয়োজন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পিআর পদ্ধতি কার্যকর আছে। পাঁচ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত দেশব্যাপী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
উল্লেখ্য এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
জামায়াতের দাবিগুলো হলো: জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা, আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা, ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এ উপলক্ষে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকাল চার টায় শান্তিপুর কেন্দ্রীয় হাই স্কুল মাঠ থেকে কয়েক হাজার নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে পৌর শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বন্দর চৌরাস্তা মোড়ে এসে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন, ঠাকুরগাঁও-৩ (রাণীশংকৈল-পীরগঞ্জ) আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ও রাণীশংকৈল উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা মিজানুর রহমান মাষ্টার, ঠাকুরগাঁও জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি আলমগীর হুসাইন, সেক্রেটারি মাওলানা রজব আলী, পৌর আমির মাওলানা আব্দুল মাতিন বিশ্বাস, জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উপজেলা সভাপতি রফিকুল ইসলাম,উপজেলা সভাপতি মোকাররম হোসাইন, নন্দুয়ার ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আনিসুর রহমান, আদর্শ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন (মাষ্টার), জেলা যুব বিভাগের সভাপতি শাহজালাল জুয়েল,জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি সাদিকুল ইসলাম মুন্না। রাণীশংকৈল পৌর শাখা ছাত্র শিবিরের সভাপতি রেজাউল করিম, পীরগঞ্জ উত্তর শাখার ছাত্র শিবির সভাপতি মীর সাব্বির হোসেন সহ উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামী ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী্রা উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, দেশে পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতি ছাড়া কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। তারা অভিযোগ করেন, পিআর ছাড়া নির্বাচন মানে দিনের ভোট রাতে করার প্রস্তুতি, যা জনগণ আর কখনও মেনে নেবে না। দেশের জনগণ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি চায়। পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ক্ষমতার ভারসাম্য চায়। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ন্যায় আবার যেনো কোন দল বা গোষ্ঠী ফ্যাসিস্টরূপে আবির্ভূত হতে না পারে সেজন্য ক্ষমতার ভারসাম্য আনা প্রয়োজন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পিআর পদ্ধতি কার্যকর আছে। পাঁচ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত দেশব্যাপী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
উল্লেখ্য এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন আল ফালাহ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ৫ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি।
জামায়াতের দাবিগুলো হলো: জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা, আগামী জাতীয় নির্বাচনে সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা, ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।