
লক্ষ্মীপুরে শহরের জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম (৬০) নামে এক নারীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নারী রাশেদা বেগম ওই এলাকার লাহারকান্দি এলাকার মৃত মোবারক হোসেনের স্ত্রী। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার ইমন হোসেন একই এলাকার সেলিমে ছেলে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর-সার্কেল) মোহ: রেজাউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানায়, লক্ষ্মীপুর শহরের জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম বাসায় একাই থাকতেন। শুক্রবার ফজরের নামাজের ওজু করতে ওই নারী ঘর থেকে বের হন। এ সময় একই বাড়ির সেলিমের ছেলে ইমন হোসেনকে ঘরের দরজায় দাড়িঁয়ে থাকতে দেখেন তিনি। পরে রাশেদা বেগম ইমনকে নানা বিষয়ে জিজ্ঞাসা করার একপর্যায়ে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ইমন। পরে দরজা আটকিয়ে বটি দিয়ে রাশেদা বেগমকে এলোপাতাড়ি কুপাতে থাকে ইমন। এতে রাশেদের চিৎকারে আশপাশে লোকজন এগিয়ে আসলে ওই নারীকে গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘরেই লুকিয়ে থাকে ইমন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে ইমন হোসেনকে আটক করে। নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এদিকে অভিযুক্ত ইমন হোসেন ও রাশেদা বেগম সম্পর্কে চাচি-ভাতিজা। দীর্ঘদিন ধরে রাশেদা বেগমের সাথে নারিকেল-সুপারী ও ইমনের স্ত্রীর সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলে আসছে বলে জানান ইমন হোসেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর-সার্কেল) মোহ. রেজাউল হক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাশেদা বেগমের সঙ্গে নারিকেল-সুপারী ও ইমনের স্ত্রীর সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলে আসছে বলে জানান অভিযুক্ত ইমন হোসেন। এর জের ধরে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে ইমন পুলিশের কাছে স্বীকার করছে। ইমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত নারী রাশেদা বেগম ওই এলাকার লাহারকান্দি এলাকার মৃত মোবারক হোসেনের স্ত্রী। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার ইমন হোসেন একই এলাকার সেলিমে ছেলে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর-সার্কেল) মোহ: রেজাউল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানায়, লক্ষ্মীপুর শহরের জেলা স্টেডিয়ামের পাশে রাশেদা বেগম বাসায় একাই থাকতেন। শুক্রবার ফজরের নামাজের ওজু করতে ওই নারী ঘর থেকে বের হন। এ সময় একই বাড়ির সেলিমের ছেলে ইমন হোসেনকে ঘরের দরজায় দাড়িঁয়ে থাকতে দেখেন তিনি। পরে রাশেদা বেগম ইমনকে নানা বিষয়ে জিজ্ঞাসা করার একপর্যায়ে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ইমন। পরে দরজা আটকিয়ে বটি দিয়ে রাশেদা বেগমকে এলোপাতাড়ি কুপাতে থাকে ইমন। এতে রাশেদের চিৎকারে আশপাশে লোকজন এগিয়ে আসলে ওই নারীকে গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘরেই লুকিয়ে থাকে ইমন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করে ইমন হোসেনকে আটক করে। নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এদিকে অভিযুক্ত ইমন হোসেন ও রাশেদা বেগম সম্পর্কে চাচি-ভাতিজা। দীর্ঘদিন ধরে রাশেদা বেগমের সাথে নারিকেল-সুপারী ও ইমনের স্ত্রীর সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলে আসছে বলে জানান ইমন হোসেন।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর-সার্কেল) মোহ. রেজাউল হক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাশেদা বেগমের সঙ্গে নারিকেল-সুপারী ও ইমনের স্ত্রীর সঙ্গে নানা বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলে আসছে বলে জানান অভিযুক্ত ইমন হোসেন। এর জের ধরে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে ইমন পুলিশের কাছে স্বীকার করছে। ইমনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।