
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলায় এক মাদ্রাসা শিক্ষকের ওপর প্রকাশ্যে হামলা ও মারধরের ঘটনায় দুই সহোদরকে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কালাই পৌর শহরের আহলে হাদিস মসজিদ মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ রায় দেন।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক সেলিম রেজা হাতিয়র কামিল মাদ্রাসার আরবি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং কালাই পৌর শহরের আহলে হাদিস মসজিদের খতিব।
দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ভাই হলেন: আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (৩৮) ও তার ছোট ভাই নূর মোহাম্মদ (৩৫)। তারা কালাই পৌর এলাকার থুপসাড়া মহল্লার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আবদুল্লাহ আল মাহমুদের স্ত্রী হাতিয়র কামিল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে স্ত্রীর কামিল পাসের সনদ ও অন্যান্য কাগজপত্র নিতে মাদ্রাসায় যান আবদুল্লাহ। এ সময় তার সঙ্গে শিক্ষক সেলিম রেজার কথা–কাটাকাটি হয়। পরে তিনি সেখান থেকে চলে যান।
এক পর্যায়ে সেলিম রেজা মাদ্রাসা থেকে কালাই আহলে হাদিস মসজিদ মার্কেটে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গেলে সেখানে গিয়ে আবদুল্লাহ তাকে মারধর করেন। পরে আবদুল্লাহর ছোট ভাই নূর মোহাম্মদও যোগ দেন। এতে সেলিম রেজা আহত হন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ জনতা হামলাকারী দুই ভাইকে মার্কেটের ভেতর আটক করে রাখে। খবর পেয়ে ইউএনও শামীমা আক্তার ও কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতাকে শান্ত করেন। পরে অভিযুক্তদের উদ্ধার করে ইউএনও কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সেলিম রেজা দোকানে বসে আছেন। এক ব্যক্তি দোকানে প্রবেশ করে কিছু জিজ্ঞাসা করার পর তার গালে বারবার চড় মারেন। এ নিয়ে ধস্তাধস্তি শুরু হলে সেলিম রেজা দোকানের সামনে পড়ে যান। তখনও তাকে মারধর করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেলিম রেজার মুঠোফোনে কল করা হয়। তবে তিনি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকায় মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে সাজাপ্রাপ্ত দুই ভাইকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কালাই পৌর শহরের আহলে হাদিস মসজিদ মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে। পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামীমা আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ রায় দেন।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক সেলিম রেজা হাতিয়র কামিল মাদ্রাসার আরবি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং কালাই পৌর শহরের আহলে হাদিস মসজিদের খতিব।
দণ্ডপ্রাপ্ত দুই ভাই হলেন: আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (৩৮) ও তার ছোট ভাই নূর মোহাম্মদ (৩৫)। তারা কালাই পৌর এলাকার থুপসাড়া মহল্লার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আবদুল্লাহ আল মাহমুদের স্ত্রী হাতিয়র কামিল মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে স্ত্রীর কামিল পাসের সনদ ও অন্যান্য কাগজপত্র নিতে মাদ্রাসায় যান আবদুল্লাহ। এ সময় তার সঙ্গে শিক্ষক সেলিম রেজার কথা–কাটাকাটি হয়। পরে তিনি সেখান থেকে চলে যান।
এক পর্যায়ে সেলিম রেজা মাদ্রাসা থেকে কালাই আহলে হাদিস মসজিদ মার্কেটে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গেলে সেখানে গিয়ে আবদুল্লাহ তাকে মারধর করেন। পরে আবদুল্লাহর ছোট ভাই নূর মোহাম্মদও যোগ দেন। এতে সেলিম রেজা আহত হন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ জনতা হামলাকারী দুই ভাইকে মার্কেটের ভেতর আটক করে রাখে। খবর পেয়ে ইউএনও শামীমা আক্তার ও কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে জনতাকে শান্ত করেন। পরে অভিযুক্তদের উদ্ধার করে ইউএনও কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাদের ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, সেলিম রেজা দোকানে বসে আছেন। এক ব্যক্তি দোকানে প্রবেশ করে কিছু জিজ্ঞাসা করার পর তার গালে বারবার চড় মারেন। এ নিয়ে ধস্তাধস্তি শুরু হলে সেলিম রেজা দোকানের সামনে পড়ে যান। তখনও তাকে মারধর করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেলিম রেজার মুঠোফোনে কল করা হয়। তবে তিনি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকায় মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে সাজাপ্রাপ্ত দুই ভাইকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন।