
হাত ছড়ালেই বাহুতে ঝুলে থাকা মাংসপেশি দৃশ্যমান হয়? চাইলেও মনের মতো পোশাক পরতে পারেন না? এমন সমস্যা থাকে অনেকেরই। বয়স হলে পেশি শিথিল হয়, সে আলাদা কথা। কিন্তু মেদ জমা শুরু হলে, তুলনামূলক কমবয়সিদেরও এই নিয়ে অস্বস্তিতে পড়তে হয়।
শিথিল মাংসপেশির জন্যই হাতকাটা বাহারি পোশাক পরতে আত্মবিশ্বাসের অভাব বোধ করেন অনেকে। তবে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে ওজন নিয়ে শরীরচর্চা এবং একই সঙ্গে খাদ্যতালিকায় বদল আনলে।
ডিম: মেদ ঝরানো এবং টান টান চেহারা পেতে প্রোটিন খুব জরুরি। অতিরিক্ত চর্বি কমাতে হলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমিয়ে প্রোটিনে জোর দিতে বলেন পুষ্টিবিদেরা। সেই তালিকায় রাখুন ডিম। শুধু প্রোটিন নয়, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং খনিজে পূর্ণ ডিম। সামগ্রিক ভাবে শরীর ভাল রাখতে এবং প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণে ডিম খাওয়া জরুরি। দিনে এক থেকে দু’টি ডিম খাওয়া যেতে পারে। তবে ভেজে বা ঝোলে নয়, উপকার পেতে খেতে হবে সেদ্ধ করে।
কাবলিছোলা: দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় জুড়তে পারেন কাবলি ছোলা। এক কাপ কাবলি ছোলায় ১৫ গ্রাম প্রোটিন মেলে। এতে থাকে আয়রন এবং ম্যাগনেশিয়াম। পেশির জোর বৃদ্ধিতে প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে রাখতে পারেন এটিও। কাবলিছোলা সেদ্ধ করে, পেঁয়াজ, শসা, টম্যাটো দিয়ে স্যালাড বানিয়ে নিন।
কাঠবাদাম: মেদ ঝরাতে এবং টানটান চেহারা পেতে প্রোটিনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ফ্যাটও জরুরি। ফ্যাট একেবারে বাদ দিলে ত্বকের জেল্লা চলে যাবে। তা ছাড়া, অন্যান্য উপাদানের মতো স্বাস্থ্যকর ফ্যাটও শরীরের জন্য খুব জরুরি। এতে মেলে ম্যাগনেশিয়াম। শরীরচর্চার সময় শক্তি জোগানোর জন্য ম্যাগনেশিয়াম জরুরি।স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও এই খনিজটি প্রভাব ফেলে।
ফ্যাট ছাড়া প্রোটিন: মুরগির মাংসে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন থাকে। এতে ফ্যাটের পরিমাণও বেশ কম। ফলে সুন্দর স্বাস্থ্য পেতে চাইলে খাদ্যতালিকায় মুরগির মাংস রাখা জরুরি। এতে মেলে জ়িঙ্ক-সহ নানা খনিজ। শরীরচর্চার পরে পেশির ক্লান্তি কাটিয়ে ওঠার জন্য এই সমস্ত উপকরণ জরুরি।
পালংশাক: পালংশাক শুধু ফাইবার, ভিটামিনে ভরপুর নয়, এতে থাকে আয়রন এবং নাইট্রেটস। পেশি গঠনে এই দুই উপাদানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তা ছাড়া ফাইবার, ভিটামিনে পরিপূর্ণ শাকটি সামগ্রিক ভাবে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে।
শিথিল মাংসপেশির জন্যই হাতকাটা বাহারি পোশাক পরতে আত্মবিশ্বাসের অভাব বোধ করেন অনেকে। তবে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে ওজন নিয়ে শরীরচর্চা এবং একই সঙ্গে খাদ্যতালিকায় বদল আনলে।
ডিম: মেদ ঝরানো এবং টান টান চেহারা পেতে প্রোটিন খুব জরুরি। অতিরিক্ত চর্বি কমাতে হলে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমিয়ে প্রোটিনে জোর দিতে বলেন পুষ্টিবিদেরা। সেই তালিকায় রাখুন ডিম। শুধু প্রোটিন নয়, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং খনিজে পূর্ণ ডিম। সামগ্রিক ভাবে শরীর ভাল রাখতে এবং প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণে ডিম খাওয়া জরুরি। দিনে এক থেকে দু’টি ডিম খাওয়া যেতে পারে। তবে ভেজে বা ঝোলে নয়, উপকার পেতে খেতে হবে সেদ্ধ করে।
কাবলিছোলা: দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় জুড়তে পারেন কাবলি ছোলা। এক কাপ কাবলি ছোলায় ১৫ গ্রাম প্রোটিন মেলে। এতে থাকে আয়রন এবং ম্যাগনেশিয়াম। পেশির জোর বৃদ্ধিতে প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে রাখতে পারেন এটিও। কাবলিছোলা সেদ্ধ করে, পেঁয়াজ, শসা, টম্যাটো দিয়ে স্যালাড বানিয়ে নিন।
কাঠবাদাম: মেদ ঝরাতে এবং টানটান চেহারা পেতে প্রোটিনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ফ্যাটও জরুরি। ফ্যাট একেবারে বাদ দিলে ত্বকের জেল্লা চলে যাবে। তা ছাড়া, অন্যান্য উপাদানের মতো স্বাস্থ্যকর ফ্যাটও শরীরের জন্য খুব জরুরি। এতে মেলে ম্যাগনেশিয়াম। শরীরচর্চার সময় শক্তি জোগানোর জন্য ম্যাগনেশিয়াম জরুরি।স্নায়ুতন্ত্রের উপরেও এই খনিজটি প্রভাব ফেলে।
ফ্যাট ছাড়া প্রোটিন: মুরগির মাংসে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন থাকে। এতে ফ্যাটের পরিমাণও বেশ কম। ফলে সুন্দর স্বাস্থ্য পেতে চাইলে খাদ্যতালিকায় মুরগির মাংস রাখা জরুরি। এতে মেলে জ়িঙ্ক-সহ নানা খনিজ। শরীরচর্চার পরে পেশির ক্লান্তি কাটিয়ে ওঠার জন্য এই সমস্ত উপকরণ জরুরি।
পালংশাক: পালংশাক শুধু ফাইবার, ভিটামিনে ভরপুর নয়, এতে থাকে আয়রন এবং নাইট্রেটস। পেশি গঠনে এই দুই উপাদানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। তা ছাড়া ফাইবার, ভিটামিনে পরিপূর্ণ শাকটি সামগ্রিক ভাবে স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে।