
রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনের বিরুদ্ধে একটি গোষ্ঠী অপপ্রচার শুরু করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সুত্র জানায়, একটি মহল অবৈধ সুবিধা না পেয়ে কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে একের পর এক অসত্য অভিযোগ উঙ্খাপন ও গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে দিয়ে যাচ্ছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক, অনলাইন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে 'মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনকে ম্যানেজ করে সার সিন্ডিকেট' শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
এদিকে ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর শায়লা শারমিন মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘদিন তিনি সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এমতাবস্থায় হঠাৎ করেই এই কৃষি কর্মকর্তাকে জড়িয়ে এমন সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে এই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন। তিনি এসব অভিযোগ ও প্রকাশিত সংবাদকে সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর বলে দাবি করেছেন।
কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, "তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কৃষি বিভাগ এবং তিনি ব্যক্তিগতভাবে কোনো ধরনের অবৈধ কর্মকান্ডে জড়িত নন। একটি স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের অনৈতিক কার্যকলাপ আড়াল করতে অথবা ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে এ ধরনের মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।”কৃষি কর্মকর্তা জানান যে, তার নেতৃত্বে কৃষি বিভাগ সততা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করছে। তিনি নিশ্চিত করে বলেন, "সার ডিলারদের কাছ থেকে কোনো ধরনের মাসিক মাসোহারা বা টাকা নেওয়ার বিনিময়ে তাদের বেশি দামে সার বিক্রির সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।"
কৃষি কর্মকর্তার বক্তব্যের সমর্থনে উপজেলার বেশ কয়েকজন রাসায়নিক সার ডিলারও কথা বলেছেন। মান্দা উপজেলার শীর্ষ সার ডিলার আতাউর রহমান জানান, "আমরা সব সময় সরকারি নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসা পরিচালনা করি। আমাদের ব্যবসার স্বচ্ছতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।" তিনি কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনকে একজন সৎ, দক্ষ এবং ভালো মনের মানুষ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, "আমরা তাকে কোনো ধরনের মাসিক মাসোহারা দিই না। তিনি অত্যন্ত কঠোরভাবে সবকিছু মনিটরিং করেন এবং সরকারি নির্ধারিত মূল্যের বাইরে এক টাকাও বেশি নেওয়া সম্ভব নয়।" নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিলার বলেন, একটি গোষ্ঠী অবৈধ সুবিধা না পেয়ে কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে, এখানেই শেষ নয় তারা ডিলারদের ওপরেও খবরদারি করে।
সম্প্রতি বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক, অনলাইন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে 'মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনকে ম্যানেজ করে সার সিন্ডিকেট' শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
এদিকে ২০২০ সালের ৫ নভেম্বর শায়লা শারমিন মান্দা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘদিন তিনি সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এমতাবস্থায় হঠাৎ করেই এই কৃষি কর্মকর্তাকে জড়িয়ে এমন সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে এই সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন। তিনি এসব অভিযোগ ও প্রকাশিত সংবাদকে সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও মানহানিকর বলে দাবি করেছেন।
কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিন দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, "তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কৃষি বিভাগ এবং তিনি ব্যক্তিগতভাবে কোনো ধরনের অবৈধ কর্মকান্ডে জড়িত নন। একটি স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের অনৈতিক কার্যকলাপ আড়াল করতে অথবা ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে এ ধরনের মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে।”কৃষি কর্মকর্তা জানান যে, তার নেতৃত্বে কৃষি বিভাগ সততা ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করছে। তিনি নিশ্চিত করে বলেন, "সার ডিলারদের কাছ থেকে কোনো ধরনের মাসিক মাসোহারা বা টাকা নেওয়ার বিনিময়ে তাদের বেশি দামে সার বিক্রির সুযোগ করে দেওয়ার অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।"
কৃষি কর্মকর্তার বক্তব্যের সমর্থনে উপজেলার বেশ কয়েকজন রাসায়নিক সার ডিলারও কথা বলেছেন। মান্দা উপজেলার শীর্ষ সার ডিলার আতাউর রহমান জানান, "আমরা সব সময় সরকারি নিয়ম-নীতি মেনেই ব্যবসা পরিচালনা করি। আমাদের ব্যবসার স্বচ্ছতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।" তিনি কৃষি কর্মকর্তা শায়লা শারমিনকে একজন সৎ, দক্ষ এবং ভালো মনের মানুষ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, "আমরা তাকে কোনো ধরনের মাসিক মাসোহারা দিই না। তিনি অত্যন্ত কঠোরভাবে সবকিছু মনিটরিং করেন এবং সরকারি নির্ধারিত মূল্যের বাইরে এক টাকাও বেশি নেওয়া সম্ভব নয়।" নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন ডিলার বলেন, একটি গোষ্ঠী অবৈধ সুবিধা না পেয়ে কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে, এখানেই শেষ নয় তারা ডিলারদের ওপরেও খবরদারি করে।