
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পূর্ণাঙ্গ শাটডাউন কর্মসূচির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে শাখা ছাত্রশিবির।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এ কর্মসূচি পালন করে তারা।
মানববন্ধনে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ঘোষিত শাটডাউন কর্মসূচি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট কয়েকটি গোষ্ঠীর শিক্ষক দলীয় ব্যানারের আড়ালে থেকে রাকসু নির্বাচন ও ক্যাম্পাসের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। হাজারো শিক্ষার্থী থাকা সত্ত্বেও তারা দেখাতে চাইছে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী নেই। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন পেছানোর মতো অপরাজনীতিতে তারা সফল হয়েছে। মূলত রাকসু নির্বাচন পিছানো তাদের উদ্দেশ্য নয়, বরং পুরোপুরি বানচাল করাই আসল লক্ষ্য। বারবার তারিখ পরিবর্তনের মাধ্যমে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে—১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৮, তারপর ২৫ সেপ্টেম্বর হয়ে এখন ১৬ অক্টোবর। শেষে হয়তো ঘোষণা আসবে, এ বছর রাকসু নির্বাচন সম্ভব নয়। ৩৫ বছর পর নির্বাচন বানচালের এ প্রচেষ্টা শিক্ষার্থীরা কোনোভাবেই মেনে নেবে না।
শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফরসাল বলেন, ক্যাম্পাসে যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে তা পরিকল্পিতভাবে করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট একটি দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে তিনবার পেছানো হয়েছে।
এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এ কর্মসূচি পালন করে তারা।
মানববন্ধনে শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেন, ঘোষিত শাটডাউন কর্মসূচি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট কয়েকটি গোষ্ঠীর শিক্ষক দলীয় ব্যানারের আড়ালে থেকে রাকসু নির্বাচন ও ক্যাম্পাসের পরিবেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। হাজারো শিক্ষার্থী থাকা সত্ত্বেও তারা দেখাতে চাইছে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী নেই। শেষ পর্যন্ত নির্বাচন পেছানোর মতো অপরাজনীতিতে তারা সফল হয়েছে। মূলত রাকসু নির্বাচন পিছানো তাদের উদ্দেশ্য নয়, বরং পুরোপুরি বানচাল করাই আসল লক্ষ্য। বারবার তারিখ পরিবর্তনের মাধ্যমে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে—১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৮, তারপর ২৫ সেপ্টেম্বর হয়ে এখন ১৬ অক্টোবর। শেষে হয়তো ঘোষণা আসবে, এ বছর রাকসু নির্বাচন সম্ভব নয়। ৩৫ বছর পর নির্বাচন বানচালের এ প্রচেষ্টা শিক্ষার্থীরা কোনোভাবেই মেনে নেবে না।
শাখা ছাত্রশিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফরসাল বলেন, ক্যাম্পাসে যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে তা পরিকল্পিতভাবে করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট একটি দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচনকে তিনবার পেছানো হয়েছে।
এ সময় শাখা ছাত্রশিবিরের প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।