
অভিবাসন প্রসঙ্গে এ বার পশ্চিমি দেশগুলিকে একহাত নিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ সভায় বক্তৃতা করছিলেন ট্রাম্প। সেখানেই পশ্চিমা দেশগুলির মুক্ত সীমান্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘আপনাদের দেশগুলি নরকের দিকে এগোচ্ছে।’’ একই সঙ্গে জাতিসংঘকেও নিশানা করেন ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, পশ্চিমের দেশগুলির সীমান্ত দিয়ে ‘অনুপ্রবেশ’ চলছে অবাধে। আর তাতে মদত দিয়েছে জাতিসংঘও।
দ্বিতীয় বার আমেরিকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম বার জাতিসংঘের সাধারণ সভায় বক্তৃতা করলেন ট্রাম্প। বক্তৃতার সময় আন্তর্জাতিক এই মঞ্চের সমালোচনা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তাঁর দাবি, জাতিসংঘ বিশ্বে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ হয়েছে। অবৈধ অভিবাসনকেও তারা প্রশ্রয় দিয়ে এসেছে বলে অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বলেন, “জাতিসংঘের কাজ কী? দেখে মনে হয়, তারা শুধু ভারী ভারী শব্দের চিঠি লিখতে পারে। এগুলি সব ফাঁপা কথা। ফাঁপা কথা দিয়ে যুদ্ধ থামানো যায় না।”
সম্প্রতি ব্রিটেনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দেখা গিয়েছে। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, অতি দক্ষিণপন্থী ওই বিক্ষোভকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না ব্রিটেন। তিনি এ-ও বলেছিলেন, ব্রিটেনের পতাকা সে দেশের বৈচিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে। তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, অভিবাসবিরোধী ওই বিক্ষোভে সায় নেই তাঁর। অন্য দিকে, ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকে বার বার বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁর শাসনকালে আগে সুবিধা পাবেন আমেরিকানরা। তার পরে অন্য দেশের নাগরিকেরা। এ অবস্থায় জাতিসংঘের মঞ্চে অভিবাসন প্রসঙ্গে ট্রাম্পের মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
জাতিসংঘের সাধারণ সভায় মঙ্গলবার বক্তৃতা করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক এই মঞ্চের প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘‘এদের শুধুই কথা আর কথা! যুদ্ধের ইতি টানতে পারে না।’’ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ভারত এবং চিনের থেকে রাশিয়া মদত পাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন অভিযোগ নতুন নয়। ভারতের উপর ‘জরিমানা’ বাবদ শুল্ক চাপানোর পর থেকে এই অভিযোগ বার বার তুলেছেন তিনি। মঙ্গলবার ফের সেই অভিযোগে নয়াদিল্লি এবং বেজিংকে নিশানা করলেন তিনি।
দ্বিতীয় বার আমেরিকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম বার জাতিসংঘের সাধারণ সভায় বক্তৃতা করলেন ট্রাম্প। বক্তৃতার সময় আন্তর্জাতিক এই মঞ্চের সমালোচনা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তাঁর দাবি, জাতিসংঘ বিশ্বে শান্তি ফেরাতে ব্যর্থ হয়েছে। অবৈধ অভিবাসনকেও তারা প্রশ্রয় দিয়ে এসেছে বলে অভিযোগ তোলেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বলেন, “জাতিসংঘের কাজ কী? দেখে মনে হয়, তারা শুধু ভারী ভারী শব্দের চিঠি লিখতে পারে। এগুলি সব ফাঁপা কথা। ফাঁপা কথা দিয়ে যুদ্ধ থামানো যায় না।”
সম্প্রতি ব্রিটেনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দেখা গিয়েছে। তবে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, অতি দক্ষিণপন্থী ওই বিক্ষোভকারীদের কাছে আত্মসমর্পণ করবে না ব্রিটেন। তিনি এ-ও বলেছিলেন, ব্রিটেনের পতাকা সে দেশের বৈচিত্রের প্রতিনিধিত্ব করে। তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, অভিবাসবিরোধী ওই বিক্ষোভে সায় নেই তাঁর। অন্য দিকে, ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকে বার বার বুঝিয়ে দিয়েছেন, তাঁর শাসনকালে আগে সুবিধা পাবেন আমেরিকানরা। তার পরে অন্য দেশের নাগরিকেরা। এ অবস্থায় জাতিসংঘের মঞ্চে অভিবাসন প্রসঙ্গে ট্রাম্পের মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
জাতিসংঘের সাধারণ সভায় মঙ্গলবার বক্তৃতা করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক এই মঞ্চের প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘‘এদের শুধুই কথা আর কথা! যুদ্ধের ইতি টানতে পারে না।’’ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ভারত এবং চিনের থেকে রাশিয়া মদত পাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এমন অভিযোগ নতুন নয়। ভারতের উপর ‘জরিমানা’ বাবদ শুল্ক চাপানোর পর থেকে এই অভিযোগ বার বার তুলেছেন তিনি। মঙ্গলবার ফের সেই অভিযোগে নয়াদিল্লি এবং বেজিংকে নিশানা করলেন তিনি।