
পোষ্য কোটা ইস্যুতে শিক্ষক-কর্মকর্তা লাঞ্ছিতের ঘটনায় দ্বিতীয় দিনের মত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এতে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে কোন তারা কর্মস্থলে যোগ দেয়নি। এছাড়াও সোমবার বেলা ১১টা থেকে দেড় ঘন্টাব্যাপি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন তারা। এ সময় শিক্ষক-কর্মকর্তাদের লাঞ্ছিতদের সঙ্গে জড়িতদের ছাত্রত্ব বাতিলের দাবি জানান।
সোমবার সকাল ৯টার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ একাডেমিক ভবনগুলোর মেইন গেটের খুরে দেওয়া হয়। কর্মকর্তা কর্মচারিদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় বাস। তবে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থনে না গিয়ে জড়ো হন শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে।
সেখান থেকে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগে ১০টা ৫০ মিনিটে প্যারিস রোডে মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে যান শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সেখানে বক্তব্য শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপর হামলায় জড়িতদের সন্ত্রাসী উল্লেখ কের তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
হামলাকারি শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব ছাড়াও তাদের মধ্যে যারা রাকসু নির্বাচনে প্রার্থী রয়েছে তাদের প্রার্থীতাও বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে তারা শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সারাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মত প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার পুনর্বহালের দাবি জানান।
হামলাকারিদের শাস্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার পুনবহালের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে বলেন জানান শিক্ষক নেতৃবৃন্ধ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে ৪ হাজারের বেশি শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের কমপ্লিট শাটডাউনে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়।
সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে কোন তারা কর্মস্থলে যোগ দেয়নি। এছাড়াও সোমবার বেলা ১১টা থেকে দেড় ঘন্টাব্যাপি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে মানববন্ধন কর্মসূচিও পালন করেন তারা। এ সময় শিক্ষক-কর্মকর্তাদের লাঞ্ছিতদের সঙ্গে জড়িতদের ছাত্রত্ব বাতিলের দাবি জানান।
সোমবার সকাল ৯টার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনসহ একাডেমিক ভবনগুলোর মেইন গেটের খুরে দেওয়া হয়। কর্মকর্তা কর্মচারিদের নিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় বাস। তবে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থনে না গিয়ে জড়ো হন শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে।
সেখান থেকে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট আগে ১০টা ৫০ মিনিটে প্যারিস রোডে মানববন্ধনে দাঁড়িয়ে যান শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সেখানে বক্তব্য শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপর হামলায় জড়িতদের সন্ত্রাসী উল্লেখ কের তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান।
হামলাকারি শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব ছাড়াও তাদের মধ্যে যারা রাকসু নির্বাচনে প্রার্থী রয়েছে তাদের প্রার্থীতাও বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে তারা শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সারাদেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মত প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার পুনর্বহালের দাবি জানান।
হামলাকারিদের শাস্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার পুনবহালের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কমপ্লিট শাটডাউন অব্যাহত থাকবে বলেন জানান শিক্ষক নেতৃবৃন্ধ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে ৪ হাজারের বেশি শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। তাদের কমপ্লিট শাটডাউনে অচল হয়ে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়।