
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় ঋণের চাপ সইতে না পেরে শামীমুর রহমান (৫০) নামে এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন। ঋণ পরিশোধ না করতে পেরে নিজ বাড়ির শোবার ঘরে গলায় ফাঁস দেন তিনি।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টার দিকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।শামীমুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদরের পৌরসভা পাড়ার মৃত জান মোহাম্মদের ছেলে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শামীমুর রহমান বেশ কয়েকটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। ঋণ পরিশোধ না করতে পেরে রোববার ভোরে নিজ বাড়ির শোবার ঘরে গলায় ফাঁস দেন তিনি। বিষয়টি পরিবারের লোকজন বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করার কিছুক্ষণ পর শামীমুরের মৃত্যু হয়।
নিহতের শ্যালক মসলেম উদ্দিন বলেন, শামীমুর রহমান বিয়ের পর থেকে দামুড়হুদায় বসবাস করতেন। আমরা তাদের জমি দিয়ে বসবাস করার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। কয়েকটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন শামীমুর। এ কারণে তিনি গলায় ফাঁস দেন। গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এর কিছু সময় পর তিনি মারা যান।
দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, আত্মহত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টার দিকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।শামীমুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদরের পৌরসভা পাড়ার মৃত জান মোহাম্মদের ছেলে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শামীমুর রহমান বেশ কয়েকটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। ঋণ পরিশোধ না করতে পেরে রোববার ভোরে নিজ বাড়ির শোবার ঘরে গলায় ফাঁস দেন তিনি। বিষয়টি পরিবারের লোকজন বুঝতে পেরে তাকে উদ্ধার করার কিছুক্ষণ পর শামীমুরের মৃত্যু হয়।
নিহতের শ্যালক মসলেম উদ্দিন বলেন, শামীমুর রহমান বিয়ের পর থেকে দামুড়হুদায় বসবাস করতেন। আমরা তাদের জমি দিয়ে বসবাস করার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। কয়েকটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন শামীমুর। এ কারণে তিনি গলায় ফাঁস দেন। গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এর কিছু সময় পর তিনি মারা যান।
দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, আত্মহত্যার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।