
জামালপুরের মাদারগঞ্জে এক প্রবাসী স্ত্রীর আপত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার ঘটনায় এলাকায় তুমুল আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী মাদারগঞ্জ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তি হলেন, মাদারগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক দলের সহসভাপতি ও মাদারগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আবু বক্কর সিদ্দিক।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ ।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারীর স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে আবু বক্কর সিদ্দিক প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে মোট ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা ধার নেন। পরবর্তীতে নারী যখন তার টাকা ফেরত চান, তখন শ্রমিকদল নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক তাকে বিভিন্ন জায়গায় ডেকে নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং মোবাইলে তার ভিডিও ধারণ করেন। এরপর টাকা ফেরত না দিয়ে ধারণকৃত ভিডিও দিয়ে ওই নারীকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন।
ভুক্তভোগী নারীর স্বামী দেশে ফেরার পর আবু বক্কর ধারের টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এরপর গত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী নারী আবু বক্কর সিদ্দিকসহ অজ্ঞাত আরও ৫-৬ জনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সম্প্রতি, এই আপত্তিকর ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
এদিকে, অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে এর আগেও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা রায়হান রহমতুল্লাহ রিমুর পক্ষে প্রচারণা করায় উপজেলা শ্রমিক দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন।
মাদারগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার জাহিদ মাখন বলেন, "এর আগেও আবু বক্করকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়েছিল। যদি ওই নারী থানায় অভিযোগ দিয়ে থাকেন তাহলে আইন অনুযায়ী বিচার হবে। আর তার বিষয়ে শ্রমিক দলের জেলা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে।
জামালপুর জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শেখ আব্দুস সোবহান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলে কোনো অন্যায়কারীর স্থান নেই। ঘটনার সত্যতা পেলে উপজেলা শ্রমিকদলের সহসভাপতি আবু বক্করের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ জানিয়েছেন, একজন নারী আবু বক্করের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন এবং ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী মাদারগঞ্জ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযুক্ত ব্যক্তি হলেন, মাদারগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক দলের সহসভাপতি ও মাদারগঞ্জ পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আবু বক্কর সিদ্দিক।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ ।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী নারীর স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে ২০২২ সালের বিভিন্ন সময়ে আবু বক্কর সিদ্দিক প্রলোভন দেখিয়ে তার কাছ থেকে মোট ২২ লাখ ৩০ হাজার টাকা ধার নেন। পরবর্তীতে নারী যখন তার টাকা ফেরত চান, তখন শ্রমিকদল নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক তাকে বিভিন্ন জায়গায় ডেকে নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন এবং মোবাইলে তার ভিডিও ধারণ করেন। এরপর টাকা ফেরত না দিয়ে ধারণকৃত ভিডিও দিয়ে ওই নারীকে ব্ল্যাকমেইল করতে শুরু করেন।
ভুক্তভোগী নারীর স্বামী দেশে ফেরার পর আবু বক্কর ধারের টাকা ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানান এবং শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও ফেসবুকে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এরপর গত ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী নারী আবু বক্কর সিদ্দিকসহ অজ্ঞাত আরও ৫-৬ জনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সম্প্রতি, এই আপত্তিকর ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
এদিকে, অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে এর আগেও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা রায়হান রহমতুল্লাহ রিমুর পক্ষে প্রচারণা করায় উপজেলা শ্রমিক দল থেকে বহিষ্কৃত হয়েছিলেন।
মাদারগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার জাহিদ মাখন বলেন, "এর আগেও আবু বক্করকে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়েছিল। যদি ওই নারী থানায় অভিযোগ দিয়ে থাকেন তাহলে আইন অনুযায়ী বিচার হবে। আর তার বিষয়ে শ্রমিক দলের জেলা কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে।
জামালপুর জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শেখ আব্দুস সোবহান বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলে কোনো অন্যায়কারীর স্থান নেই। ঘটনার সত্যতা পেলে উপজেলা শ্রমিকদলের সহসভাপতি আবু বক্করের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য অভিযুক্ত আবু বক্কর সিদ্দিকের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মাদারগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল্লাহ সাইফ জানিয়েছেন, একজন নারী আবু বক্করের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছেন এবং ঘটনা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।