
ফিলিস্তিনের গাজায় প্রায় দুই বছরের ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৬৫ হাজার প্রাণহানি ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ১৮ হাজারের বেশি শিশু। অনাহার ও অপুষ্টিতে এবং ত্রাণ সংগ্রহের সময় মৃত্যু হয়েছে বহু ফিলিস্তিনির। এছাড়া ধ্বংসস্তুপে বহু মানুষ চাপা পড়ে আছে বলেও জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।
রয়টার্স বলছে, নারকীয় ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ৬৫ হাজার। হামাসের হামলার তথাকথিত জবাবের দৃশ্যপট এটি।
গোটা বিশ্বের কাছে এটি শুধুই একটি সংখ্যা অথবা পরিসংখ্যান। কিন্তু এই মৃত্যুর মিছিলের ভয়াবহতা সেই গাজাবাসী ছাড়া প্রকৃতপক্ষে বোঝে কে? এক বিশাল প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়ে মিথ্যে হয়ে গেছে মানবতা আর সভ্যতা নিয়ে আওড়ানো সব বুলি। উন্নত বিশ্বের যুদ্ধের রাজনীতিতে আজ সুতোয় বাঁধা পুতুল, অসহায় গাজাবাসী।
৬৫ হাজার নিহতের সংখ্যা শুধুই সরকারি একটি হিসাব। কিন্তু বিরতিহীন ইসরায়েলি আগ্রাসনে পরিণত হওয়া ধ্বংসস্তুপে চাপা পড়ে আছে আরও অনেক বেশি মরদেহ। এরমধ্যে শিশু নিহতের সংখ্যাও নিছকই কম নয়। এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে অন্তত ১৮ হাজার ৮৮৫ শিশু।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৬৫ হাজারের বেশি নিহতের মধ্যে ৪৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে অনাহার ও অপুষ্টিজনিত কারণে। যার মধ্যে প্রায় দেড়শ শিশু রয়েছে। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতির আগেই নিহত হয়েছে ৪৬ হাজার ৯১৩ জন।
তবে ১৯ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির সময়েও থামেনি মৃত্যু। প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতির মধ্যেও মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৭০ জনের। আর যুদ্ধবিরতি ভেঙে নতুন করে আগ্রাসনে মৃত্যু হয়েছে আরও ১২ হাজার ৫১১ জনের।
মৃত্যু তাড়া করেছে ত্রাণ নেয়ার সময়েও। জাতিসংঘ ত্রাণ সংগ্রহের সময় ৭৪৩ ফিলিস্তিনির নিহতের কথা বললেও গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে এই সংখ্যা ৮শর কাছাকাছি। এছাড়া ইসরায়েলের প্রায় ২ বছরের আগ্রাসনে ২৪৪ জন সাংবাদিকের নিহতের দাবি রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের।
গাজায় এখন আর নেই কোনো থাকার মতো জায়গা নেই কোনো নিরাপদ স্থান। এ অবস্থায় মৃত্যুই একমাত্র সহজ সমাধান হয়ে দাঁড়িয়েছে গাজাবাসীর জন্য। কারণ এখন শুধু এই একটি পথই গাজাবাসীর জন্য খোলা রেখেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
রয়টার্স বলছে, নারকীয় ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় প্রাণহানি ছাড়িয়েছে ৬৫ হাজার। হামাসের হামলার তথাকথিত জবাবের দৃশ্যপট এটি।
গোটা বিশ্বের কাছে এটি শুধুই একটি সংখ্যা অথবা পরিসংখ্যান। কিন্তু এই মৃত্যুর মিছিলের ভয়াবহতা সেই গাজাবাসী ছাড়া প্রকৃতপক্ষে বোঝে কে? এক বিশাল প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়ে মিথ্যে হয়ে গেছে মানবতা আর সভ্যতা নিয়ে আওড়ানো সব বুলি। উন্নত বিশ্বের যুদ্ধের রাজনীতিতে আজ সুতোয় বাঁধা পুতুল, অসহায় গাজাবাসী।
৬৫ হাজার নিহতের সংখ্যা শুধুই সরকারি একটি হিসাব। কিন্তু বিরতিহীন ইসরায়েলি আগ্রাসনে পরিণত হওয়া ধ্বংসস্তুপে চাপা পড়ে আছে আরও অনেক বেশি মরদেহ। এরমধ্যে শিশু নিহতের সংখ্যাও নিছকই কম নয়। এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে অন্তত ১৮ হাজার ৮৮৫ শিশু।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৬৫ হাজারের বেশি নিহতের মধ্যে ৪৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে অনাহার ও অপুষ্টিজনিত কারণে। যার মধ্যে প্রায় দেড়শ শিশু রয়েছে। এছাড়া চলতি বছরের জানুয়ারিতে যুদ্ধবিরতির আগেই নিহত হয়েছে ৪৬ হাজার ৯১৩ জন।
তবে ১৯ জানুয়ারি থেকে ১৭ মার্চ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির সময়েও থামেনি মৃত্যু। প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতির মধ্যেও মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৭০ জনের। আর যুদ্ধবিরতি ভেঙে নতুন করে আগ্রাসনে মৃত্যু হয়েছে আরও ১২ হাজার ৫১১ জনের।
মৃত্যু তাড়া করেছে ত্রাণ নেয়ার সময়েও। জাতিসংঘ ত্রাণ সংগ্রহের সময় ৭৪৩ ফিলিস্তিনির নিহতের কথা বললেও গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে এই সংখ্যা ৮শর কাছাকাছি। এছাড়া ইসরায়েলের প্রায় ২ বছরের আগ্রাসনে ২৪৪ জন সাংবাদিকের নিহতের দাবি রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্সের।
গাজায় এখন আর নেই কোনো থাকার মতো জায়গা নেই কোনো নিরাপদ স্থান। এ অবস্থায় মৃত্যুই একমাত্র সহজ সমাধান হয়ে দাঁড়িয়েছে গাজাবাসীর জন্য। কারণ এখন শুধু এই একটি পথই গাজাবাসীর জন্য খোলা রেখেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।