
অভিবাসনের বিরুদ্ধে পথে নেমেছেন ইংরেজরা। নেপথ্যে রয়েছেন দক্ষিণপন্থী সমাজকর্মী টমি রবিনসন। এ বার সেই কট্টর দক্ষিণপন্থী ব্রিটিশদের পাশে দাঁড়ালেন আর একটি দক্ষিণপন্থী বলে পরিচিত ইলন মাস্ক। টেসলা কর্তা তাঁদের লড়াই করার বার্তা দিলেন। জানালেন, লড়াই না করলে মরতে হবে। বামপন্থীদেরও কটাক্ষ করেছেন মাস্ক। তাঁদের ‘খুনের দল’ বলেও জানিয়েছেন টেসলা কর্তা।
শনিবার লন্ডনের পথে নামেন প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ। তাঁদের দাবি, দেশ থেকে অভিবাসীদের তাড়াতে হবে। পথে নেমে তাঁরা স্লোগান তোলেন, ‘‘আমাদের দেশ আমাদের ফিরিয়ে দাও।’’ পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। ডাউনিং স্ট্রিটের কাছেও মিছিল করেন রবিনসনেরা। এই নিয়ে সরব হয়েছেন ইউরোপ, আমেরিকার দক্ষিণপন্থীরা। তাঁর মধ্যে রয়েছেন মাস্কও। তিনি ভিডিয়ো লিঙ্কের মাধ্যমে সরাসরি কথা বলেন রবিনসন-সহ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে। তাঁদের বার্তা দিতেও শোনা যায় মাস্ককে। মাস্ক বলেন, ‘‘তোমার একটা অদ্ভুত পরিস্থিতিতে রয়েছো এখন।’’ এর পরেই তিনি কটাক্ষ করেন বামপন্থীদের। তাঁর কথায়, ‘‘খুনের দল হল বামপন্থীরা। তারা খুন উদ্যাপন করে।’’ তার পরেই তিনি বলেন, ‘‘হিংসার পথ তুমি বেছে না নিলেও সে তোমার কাছে ঠিক চলে আসবে। তুমি হয় লড়াই করো, নয়তো মরো।’’
মাস্কের বক্তব্যে বার বার নিশানা করা হয়েছে বামপন্থীদের। তিনি বলেন, ‘‘ভোটার আমদানি করতে দারুণ উৎসাহী বামেরা। নিজের দেশকে নিজেদের ভোট দেওয়ার জন্য বোঝাতে না পারলে অন্য দেশ থেকে ভোটার নিয়ে আসে ভোটব্যাঙ্ক ভরতে। এই কৌশল বন্ধ করা না হলে চলতেই থাকবে।’’
রবিনসনদের বার্তা দিয়েছেন ফ্রান্সের কট্টর দক্ষিণপন্থী রাজনীতিক এরিক জ়েমর, জার্মানির অভিবাসন বিরোধী দল এএফডির নেতা পেটর বাইস্ট্রন। এরিকের দাবি, ইউরোপীয়দের ইচ্ছাকৃত অবদমন করছেন অ-শ্বেতাঙ্গ অভিবাসীরা। অন্য দিকে, ব্রিটেনের সেন্ট্রিস্ট লিবারাল ডেমোক্র্যাট নেতা এড ডাভি সমাজমাধ্যমে একহাত নিয়েছে মাস্ককে। তিনি লিখেছেন, ‘‘এই কট্টর দক্ষিণপন্থী ঠগ ব্রিটেনের হয়ে কথা বলছে না।’’
রবিনসনের শনিবারের কর্মসূচির নাম ছিল ‘ইউনাইট দ্য কিংডম’। সংবাদ সংস্থা এপি জানিয়েছে, ১ লক্ষ ১০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ মানুষ রাস্তায় নেমেছিলেন। প্রথম দিকে শান্তিপূর্ণ ভাবে মিছিল চলে। কিন্তু দুপুর গড়াতেই অশান্তি ছড়ায়। অভিযোগ, যাঁরা অভিবাসনের পক্ষে, তাঁরা পাল্টা একটি মিছিল বার করেন। এই কর্মসূচির নাম ছিল ‘মার্চ এগেনস্ট ফ্যাসিজ়ম’ (ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মিছিল)। সেখান থেকে বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে, দক্ষিণপন্থার বিরুদ্ধে স্লোগান ওঠে। তাতেই দক্ষিণপন্থী বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁদের মিছিল থেকে বিপক্ষের দিকে ছোড়া হয় পাথর, বোতল। অনেকে জখম হলে পুলিশ পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করে। পুলিশের সঙ্গেও বিক্ষোভকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। অভিযোগ, পুলিশ আধিকারিকদের রাস্তায় ফেলে মারধরও করা হয়েছে। ঘটনায় অনেকে গ্রেফতারও হয়েছেন।
শনিবার লন্ডনের পথে নামেন প্রায় দেড় লক্ষ মানুষ। তাঁদের দাবি, দেশ থেকে অভিবাসীদের তাড়াতে হবে। পথে নেমে তাঁরা স্লোগান তোলেন, ‘‘আমাদের দেশ আমাদের ফিরিয়ে দাও।’’ পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়। ডাউনিং স্ট্রিটের কাছেও মিছিল করেন রবিনসনেরা। এই নিয়ে সরব হয়েছেন ইউরোপ, আমেরিকার দক্ষিণপন্থীরা। তাঁর মধ্যে রয়েছেন মাস্কও। তিনি ভিডিয়ো লিঙ্কের মাধ্যমে সরাসরি কথা বলেন রবিনসন-সহ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে। তাঁদের বার্তা দিতেও শোনা যায় মাস্ককে। মাস্ক বলেন, ‘‘তোমার একটা অদ্ভুত পরিস্থিতিতে রয়েছো এখন।’’ এর পরেই তিনি কটাক্ষ করেন বামপন্থীদের। তাঁর কথায়, ‘‘খুনের দল হল বামপন্থীরা। তারা খুন উদ্যাপন করে।’’ তার পরেই তিনি বলেন, ‘‘হিংসার পথ তুমি বেছে না নিলেও সে তোমার কাছে ঠিক চলে আসবে। তুমি হয় লড়াই করো, নয়তো মরো।’’
মাস্কের বক্তব্যে বার বার নিশানা করা হয়েছে বামপন্থীদের। তিনি বলেন, ‘‘ভোটার আমদানি করতে দারুণ উৎসাহী বামেরা। নিজের দেশকে নিজেদের ভোট দেওয়ার জন্য বোঝাতে না পারলে অন্য দেশ থেকে ভোটার নিয়ে আসে ভোটব্যাঙ্ক ভরতে। এই কৌশল বন্ধ করা না হলে চলতেই থাকবে।’’
রবিনসনদের বার্তা দিয়েছেন ফ্রান্সের কট্টর দক্ষিণপন্থী রাজনীতিক এরিক জ়েমর, জার্মানির অভিবাসন বিরোধী দল এএফডির নেতা পেটর বাইস্ট্রন। এরিকের দাবি, ইউরোপীয়দের ইচ্ছাকৃত অবদমন করছেন অ-শ্বেতাঙ্গ অভিবাসীরা। অন্য দিকে, ব্রিটেনের সেন্ট্রিস্ট লিবারাল ডেমোক্র্যাট নেতা এড ডাভি সমাজমাধ্যমে একহাত নিয়েছে মাস্ককে। তিনি লিখেছেন, ‘‘এই কট্টর দক্ষিণপন্থী ঠগ ব্রিটেনের হয়ে কথা বলছে না।’’
রবিনসনের শনিবারের কর্মসূচির নাম ছিল ‘ইউনাইট দ্য কিংডম’। সংবাদ সংস্থা এপি জানিয়েছে, ১ লক্ষ ১০ হাজার থেকে দেড় লক্ষ মানুষ রাস্তায় নেমেছিলেন। প্রথম দিকে শান্তিপূর্ণ ভাবে মিছিল চলে। কিন্তু দুপুর গড়াতেই অশান্তি ছড়ায়। অভিযোগ, যাঁরা অভিবাসনের পক্ষে, তাঁরা পাল্টা একটি মিছিল বার করেন। এই কর্মসূচির নাম ছিল ‘মার্চ এগেনস্ট ফ্যাসিজ়ম’ (ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মিছিল)। সেখান থেকে বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে, দক্ষিণপন্থার বিরুদ্ধে স্লোগান ওঠে। তাতেই দক্ষিণপন্থী বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁদের মিছিল থেকে বিপক্ষের দিকে ছোড়া হয় পাথর, বোতল। অনেকে জখম হলে পুলিশ পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করে। পুলিশের সঙ্গেও বিক্ষোভকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। অভিযোগ, পুলিশ আধিকারিকদের রাস্তায় ফেলে মারধরও করা হয়েছে। ঘটনায় অনেকে গ্রেফতারও হয়েছেন।