
শরীরকে সুস্থ রাখতে শুধু স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়াই যথেষ্ট নয়, পর্যাপ্ত ঘুমোও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততম রুটিনে ঘুমের জন্য সময় বের করা কঠিন হলেও, এটি শরীর ও মনের জন্য অপরিহার্য। সারা দিনে ৭–৮ ঘণ্টা টানা ঘুম আমাদের কিডনি, লিভার, মানসিক স্বাস্থ্য, ডিমেনশিয়া, আর্থরাইটিসসহ অসংখ্য সমস্যা থেকে দূরে রাখে। অনেকেই মনে করেন ৬ ঘণ্টা ঘুমই যথেষ্ট। আসলে তা নয়, এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
শুধু শারীরিক সুস্থতা নয়, কাজের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এবং শরীরকে সতেজ রাখতে ঘুমের ভূমিকা অদ্বিতীয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুম না হলে নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।
২০২৪ সালের এক সমীক্ষা অনুযায়ী, যারা উদ্বেগ বা মানসিক অবসাদে ভুগছেন, তাদের প্রায় সবাই রাতে গড়ে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমে অভ্যস্ত। অনিদ্রা ও মানসিক অবসাদ একে অপরকে প্রভাবিত করে, একটি সমস্যা আরেকটিকে বাড়িয়ে দেয়।
মস্তিষ্কের ‘শার্প ওয়েভ রিপলস’ নামের ক্রিয়া স্মৃতিকে স্থায়ী জ্ঞান হিসেবে রূপান্তর করতে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়াটি গভীর ঘুমের সময় সবচেয়ে কার্যকর হয়। ঘুম কম হলে ভুলে যাওয়া বা স্মৃতি দুর্বল হওয়ার সমস্যা দেখা দেয়।
অনিদ্রায় ভুগে থাকলে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও অনিয়মিত হৃদ্স্পন্দনের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের মতে, ৯০% অনিদ্রাজনিত সমস্যা অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির সঙ্গে সম্পর্কিত।
পর্যাপ্ত ঘুম মানে কেবল বিশ্রাম নয়, এটি শরীর ও মনের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য এক শক্তিশালী হাতিয়ার। তাই প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুমনো অত্যন্ত জরুরি।
শুধু শারীরিক সুস্থতা নয়, কাজের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে এবং শরীরকে সতেজ রাখতে ঘুমের ভূমিকা অদ্বিতীয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুম না হলে নানা ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়।
২০২৪ সালের এক সমীক্ষা অনুযায়ী, যারা উদ্বেগ বা মানসিক অবসাদে ভুগছেন, তাদের প্রায় সবাই রাতে গড়ে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমে অভ্যস্ত। অনিদ্রা ও মানসিক অবসাদ একে অপরকে প্রভাবিত করে, একটি সমস্যা আরেকটিকে বাড়িয়ে দেয়।
মস্তিষ্কের ‘শার্প ওয়েভ রিপলস’ নামের ক্রিয়া স্মৃতিকে স্থায়ী জ্ঞান হিসেবে রূপান্তর করতে সাহায্য করে। এই প্রক্রিয়াটি গভীর ঘুমের সময় সবচেয়ে কার্যকর হয়। ঘুম কম হলে ভুলে যাওয়া বা স্মৃতি দুর্বল হওয়ার সমস্যা দেখা দেয়।
অনিদ্রায় ভুগে থাকলে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও অনিয়মিত হৃদ্স্পন্দনের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসকদের মতে, ৯০% অনিদ্রাজনিত সমস্যা অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকির সঙ্গে সম্পর্কিত।
পর্যাপ্ত ঘুম মানে কেবল বিশ্রাম নয়, এটি শরীর ও মনের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য এক শক্তিশালী হাতিয়ার। তাই প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুমনো অত্যন্ত জরুরি।