
আপনি কি টয়লেটে বসে ফোন ব্যবহার করেন? অনেকের কাছে বাথরুমের এই কয়েক মিনিট নিজেকে সময় দেওয়ার মতো মনে হয়। তবে নতুন গবেষণা দেখাচ্ছে, এই অভ্যাস স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ হতে পারে। কারণ, ফোন ব্যবহার করলে টয়লেটে থাকা সময় দীর্ঘ হয়, যা সরাসরি হেমোরয়েডের ঝুঁকি বাড়ায়।
২০২৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত PLOS One জার্নালে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, টয়লেটে ফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে হেমোরয়েডের ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ বেশি।
এবার প্রশ্ন হচ্ছে, হেমোরয়েড কী?
হেমোরয়েড হল রেক্টাম (মলদ্বার) ও অ্যানাস বা পায়ুছিদ্রের চারপাশের শিরাতে ফোলাভাব - যা ব্যথা, চুলকানি এবং রক্তপাতের কারণ হতে পারে।
গবেষকরা ১২৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের কোলনস্কোপি পরীক্ষার ফলের সঙ্গে টয়লেটের অভ্যাস, ফোন ব্যবহার, ডায়েট, চাপ দেওয়া ও ব্যায়াম সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করেন। ফলাফল দেখিয়েছে, যাঁরা ফোন ব্যবহার করতেন তাঁরা সাধারণত পাঁচ মিনিট বা তার বেশি সময় বেশি থাকতেন। দীর্ঘ সময় বসার কারণে রেক্টাল শিরার ওপর চাপ বেড়ে হেমোরয়েডের ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ বেশি।
কেন ঝুঁকি বাড়ে?
টয়লেটে দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও খারাপ পজিশন, বিশেষ করে ফোনে তাকানোর সময় নিচু হয়ে বসা, শিরার ফোলার কারণ হয়।
প্রতিরোধের সহজ উপায় কী?
• টয়লেটে ফোন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
• বাথরুমে কাটানো সময় যতটা সম্ভব কম রাখুন।
• দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও খারাপ পজিশন দুই-ই হেমোরয়েডের ঝুঁকি বাড়ায়।
২০২৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত PLOS One জার্নালে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, টয়লেটে ফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে হেমোরয়েডের ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ বেশি।
এবার প্রশ্ন হচ্ছে, হেমোরয়েড কী?
হেমোরয়েড হল রেক্টাম (মলদ্বার) ও অ্যানাস বা পায়ুছিদ্রের চারপাশের শিরাতে ফোলাভাব - যা ব্যথা, চুলকানি এবং রক্তপাতের কারণ হতে পারে।
গবেষকরা ১২৫ জন প্রাপ্তবয়স্কের কোলনস্কোপি পরীক্ষার ফলের সঙ্গে টয়লেটের অভ্যাস, ফোন ব্যবহার, ডায়েট, চাপ দেওয়া ও ব্যায়াম সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করেন। ফলাফল দেখিয়েছে, যাঁরা ফোন ব্যবহার করতেন তাঁরা সাধারণত পাঁচ মিনিট বা তার বেশি সময় বেশি থাকতেন। দীর্ঘ সময় বসার কারণে রেক্টাল শিরার ওপর চাপ বেড়ে হেমোরয়েডের ঝুঁকি ৪৬ শতাংশ বেশি।
কেন ঝুঁকি বাড়ে?
টয়লেটে দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও খারাপ পজিশন, বিশেষ করে ফোনে তাকানোর সময় নিচু হয়ে বসা, শিরার ফোলার কারণ হয়।
প্রতিরোধের সহজ উপায় কী?
• টয়লেটে ফোন ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
• বাথরুমে কাটানো সময় যতটা সম্ভব কম রাখুন।
• দীর্ঘ সময় বসে থাকা ও খারাপ পজিশন দুই-ই হেমোরয়েডের ঝুঁকি বাড়ায়।