
রেকর্ড ভাঙা বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে ভারতের কাশ্মীরে কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে চার শিশুও রয়েছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার থেকে তীব্র মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ফলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। সেতু ভেঙে বাড়িঘর ডুবে গেছে।
স্থানীয় দুর্যোগ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত রাতে রামবান ও রিয়াসি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত ও ভূমিধসে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সী এক শিশু ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়েছে এবং এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
এর আগে বুধবার জম্মুতে বৈষ্ণো দেবীর হিন্দু মন্দিরে যাওয়ার পথে ভূমিধসে ৪১ জনের মৃত্যু হয়।
ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, প্রবল বৃষ্টিপাত এই অঞ্চলের দুটি স্থানে রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।
বুধবার জম্মু ও উধমপুরে ২৪ ঘণ্টার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জম্মুতে ২৯৬ মিলিমিটার (১১.৬ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা ১৯৭৩ সালের রেকর্ডের চেয়ে ৯ শতাংশ বেশি এবং উধমপুরে ৬২৯.৪ মিমি (২৪.৮ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়েছে - যা ২০১৯ সালের রেকর্ডের চেয়ে ৮৪ শতাংশ বেশি।
জুন-সেপ্টেম্বর বর্ষা মৌসুমে বন্যা এবং ভূমিধস এখানে সাধারণ বিষয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন দুর্বল পরিকল্পিত উন্নয়নের সঙ্গে মিলিত হয়ে এর ফ্রিকোয়েন্সি, তীব্রতা এবং প্রভাব বৃদ্ধি করছে।
হিমালয়-কেন্দ্রিক ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্টের জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, অতি বৃষ্টিপাতের সঙ্গে পাহাড়ের ঢাল গলে দুর্বল হয়ে পড়লে, সেই সঙ্গে বন্যাপ্রবণ উপত্যকায় ভবন নির্মাণের ফলে দুর্যোগের একটি ধারা অব্যাহত থাকবে।
এর আগে গত ১৪ আগস্ট ভারত-শাসিত কাশ্মীরের চিসোটি গ্রামে তীব্র বৃষ্টিপাতের ফলে কমপক্ষে ৬৫ জন নিহত এবং আরও ৩৩ জন নিখোঁজ হন।
৫ আগস্ট বন্যা ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হিমালয় শহর ধরলিকে প্লাবিত করে এবং কাদায় ডুবিয়ে দেয়। সেই দুর্যোগে মৃতের সংখ্যা ৭০ জনেরও বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত মঙ্গলবার থেকে তীব্র মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ফলে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। সেতু ভেঙে বাড়িঘর ডুবে গেছে।
স্থানীয় দুর্যোগ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত রাতে রামবান ও রিয়াসি জেলায় ভারী বৃষ্টিপাত ও ভূমিধসে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সী এক শিশু ধ্বংসস্তূপে আটকা পড়েছে এবং এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
এর আগে বুধবার জম্মুতে বৈষ্ণো দেবীর হিন্দু মন্দিরে যাওয়ার পথে ভূমিধসে ৪১ জনের মৃত্যু হয়।
ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, প্রবল বৃষ্টিপাত এই অঞ্চলের দুটি স্থানে রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।
বুধবার জম্মু ও উধমপুরে ২৪ ঘণ্টার সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জম্মুতে ২৯৬ মিলিমিটার (১১.৬ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা ১৯৭৩ সালের রেকর্ডের চেয়ে ৯ শতাংশ বেশি এবং উধমপুরে ৬২৯.৪ মিমি (২৪.৮ ইঞ্চি) বৃষ্টিপাত হয়েছে - যা ২০১৯ সালের রেকর্ডের চেয়ে ৮৪ শতাংশ বেশি।
জুন-সেপ্টেম্বর বর্ষা মৌসুমে বন্যা এবং ভূমিধস এখানে সাধারণ বিষয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন দুর্বল পরিকল্পিত উন্নয়নের সঙ্গে মিলিত হয়ে এর ফ্রিকোয়েন্সি, তীব্রতা এবং প্রভাব বৃদ্ধি করছে।
হিমালয়-কেন্দ্রিক ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টিগ্রেটেড মাউন্টেন ডেভেলপমেন্টের জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, অতি বৃষ্টিপাতের সঙ্গে পাহাড়ের ঢাল গলে দুর্বল হয়ে পড়লে, সেই সঙ্গে বন্যাপ্রবণ উপত্যকায় ভবন নির্মাণের ফলে দুর্যোগের একটি ধারা অব্যাহত থাকবে।
এর আগে গত ১৪ আগস্ট ভারত-শাসিত কাশ্মীরের চিসোটি গ্রামে তীব্র বৃষ্টিপাতের ফলে কমপক্ষে ৬৫ জন নিহত এবং আরও ৩৩ জন নিখোঁজ হন।
৫ আগস্ট বন্যা ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হিমালয় শহর ধরলিকে প্লাবিত করে এবং কাদায় ডুবিয়ে দেয়। সেই দুর্যোগে মৃতের সংখ্যা ৭০ জনেরও বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।