
রাজশাহীর দুর্গাপুরে ওয়াজেদ আলীকে (৭০) কুপিয়ে হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সালকে (২৬), গ্রেফতার করেছে র্যাব।
সোমবার (২৫ আগস্ট), দিনগত রাতে পুঠিয়া উপজেলার আগলা নামক এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ফয়সাল দুর্গাপুর উপজেলার হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৪ মে দুর্গাপুরে একটি মারামারির ঘটনায় হাসিবুর রহমান নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুকে হয়। ওই হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ছিলেন ওয়াজেদ আলী। সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পেয়ে তিনি নিজ এলাকায় বসবাস করছিলেন।
এরই জের ধরে, গত (১০ আগস্ট) ওয়াজেদ আলী তার ছেলেকে নিয়ে গ্রামের হোজা বিলের পাশে নিজের পানের বরজে কাজ করতে গেলে প্রতিপক্ষের ৩০ থেকে ৩৫ জন দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় ওয়াজেদ আলী গুরুতর জখম হলে তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ওই হামলায় তার স্ত্রী লাইলী বেগম (৬০) ও ছেলে মাসুম আলীও (২৮) আহত হন।
এ ঘটনায় নিহত ওয়াজেদ আলীর স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় ২১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার চারজন আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। দুজন আসামিকে নাটোর সদর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে র্যাব। অবশেষে সোমবার মামলার প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেফতার করে দূর্গাপুর থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব-৫।
গ্রেফতার ফয়সালকে মঙ্গলবার সকালে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে দূর্গাপুর থানা পুলিশ।
সোমবার (২৫ আগস্ট), দিনগত রাতে পুঠিয়া উপজেলার আগলা নামক এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার ফয়সাল দুর্গাপুর উপজেলার হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে।
সোমবার র্যাব-৫, রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
র্যাব জানায়, গত ১৪ মে দুর্গাপুরে একটি মারামারির ঘটনায় হাসিবুর রহমান নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুকে হয়। ওই হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ছিলেন ওয়াজেদ আলী। সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পেয়ে তিনি নিজ এলাকায় বসবাস করছিলেন।
এরই জের ধরে, গত (১০ আগস্ট) ওয়াজেদ আলী তার ছেলেকে নিয়ে গ্রামের হোজা বিলের পাশে নিজের পানের বরজে কাজ করতে গেলে প্রতিপক্ষের ৩০ থেকে ৩৫ জন দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলায় ওয়াজেদ আলী গুরুতর জখম হলে তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ওই হামলায় তার স্ত্রী লাইলী বেগম (৬০) ও ছেলে মাসুম আলীও (২৮) আহত হন।
এ ঘটনায় নিহত ওয়াজেদ আলীর স্ত্রী লাইলী বেগম বাদী হয়ে দুর্গাপুর থানায় ২১ জনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার চারজন আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। দুজন আসামিকে নাটোর সদর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে র্যাব। অবশেষে সোমবার মামলার প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেফতার করে দূর্গাপুর থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব-৫।
গ্রেফতার ফয়সালকে মঙ্গলবার সকালে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করেছে দূর্গাপুর থানা পুলিশ।