
গাজা যুদ্ধ আগামী দুই বা তিন সপ্তাহের মধ্যে একটি ‘চূড়ান্ত সমাপ্তিতে’ পৌঁছাবে বলে দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (২৫ আগস্ট) তিনি এমন দাবি করেন। জানান, প্রায় দুই বছরের সংঘাতের অবসান ঘটাতে একটি তীব্র ‘কূটনৈতিক চাপ’ অব্যাহত আছে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি মনে করি আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে, গাজা নিয়ে ভালো এবং চূড়ান্ত কোনো খবর পেতে যাচ্ছেন।’ ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ট্রাম্প কী অনুমান করেছেন তা স্পষ্ট নয়। কারণ ইসরাইল এর আগে ইঙ্গিত দিয়েছে যে, গত সপ্তাহে হামাস যে পর্যায়ক্রমে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছিল তাতে ইসরাইল আগ্রহী নয়। বরং, ইসরাইলি সরকার গাজা শহর জয়ের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে, যা কমপক্ষে কয়েক মাস সময় নেবে বলে ধারণা।
ট্রাম্প বারবার ‘দুই সপ্তাহের’ সময়সীমা দিয়ে বিভিন্ন ইস্যুতে ইতিবাচক পরিণতির আশ্বাস দিয়েছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে শুরু করে ইরানের পারমাণবিক আলোচনা, শুল্ক নিয়ে আলোচনা। যদিও প্রায়ই দেখা গেছে তা ঘটেনি। এছাড়া এর আগেও ট্রাম্প বলেছিলেন যে জিম্মিদের মুক্ত করার জন্য একটি আসন্ন চুক্তি হবে যা বাস্তবায়িত হয়নি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন এক সময় এলো যখন ইসরাইলের অভ্যন্তরে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর উপর অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়ার চাপ বেড়েছে।
এই মাসের শুরুতে, গাজা সিটি দখল নিয়ে ইসরাইলের এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের পর, হামাস একটি প্রস্তাবিত চুক্তিতে সম্মত হয়। যার মধ্যে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির সময় ১০ জন জীবিত জিম্মিকে, ফিলিস্তিনি নিরাপত্তা বন্দিদের বিনিময়ে মুক্তি দেয়ার কথা বলা হয়।
এরপর চুক্তিটি দ্বিতীয় পর্যায় পর্যন্ত বাড়ানোর কথা যদি উভয় পক্ষ স্থায়ী যুদ্ধবিরতির শর্তে সম্মত হয়।
এদিকে, মঙ্গলবার ইসরাইলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও এটি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করবে নাকি গাজা শহর দখলের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে তা নিয়ে পরস্পরবিরোধী প্রতিবেদন রয়েছে। সূত্র: দ্য টাইমস অফ ইসরাইল
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি মনে করি আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে, গাজা নিয়ে ভালো এবং চূড়ান্ত কোনো খবর পেতে যাচ্ছেন।’ ট্রাম্প ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ট্রাম্প কী অনুমান করেছেন তা স্পষ্ট নয়। কারণ ইসরাইল এর আগে ইঙ্গিত দিয়েছে যে, গত সপ্তাহে হামাস যে পর্যায়ক্রমে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হয়েছিল তাতে ইসরাইল আগ্রহী নয়। বরং, ইসরাইলি সরকার গাজা শহর জয়ের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে চলেছে, যা কমপক্ষে কয়েক মাস সময় নেবে বলে ধারণা।
ট্রাম্প বারবার ‘দুই সপ্তাহের’ সময়সীমা দিয়ে বিভিন্ন ইস্যুতে ইতিবাচক পরিণতির আশ্বাস দিয়েছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে শুরু করে ইরানের পারমাণবিক আলোচনা, শুল্ক নিয়ে আলোচনা। যদিও প্রায়ই দেখা গেছে তা ঘটেনি। এছাড়া এর আগেও ট্রাম্প বলেছিলেন যে জিম্মিদের মুক্ত করার জন্য একটি আসন্ন চুক্তি হবে যা বাস্তবায়িত হয়নি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন এক সময় এলো যখন ইসরাইলের অভ্যন্তরে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর উপর অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি মেনে নেয়ার চাপ বেড়েছে।
এই মাসের শুরুতে, গাজা সিটি দখল নিয়ে ইসরাইলের এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের পর, হামাস একটি প্রস্তাবিত চুক্তিতে সম্মত হয়। যার মধ্যে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির সময় ১০ জন জীবিত জিম্মিকে, ফিলিস্তিনি নিরাপত্তা বন্দিদের বিনিময়ে মুক্তি দেয়ার কথা বলা হয়।
এরপর চুক্তিটি দ্বিতীয় পর্যায় পর্যন্ত বাড়ানোর কথা যদি উভয় পক্ষ স্থায়ী যুদ্ধবিরতির শর্তে সম্মত হয়।
এদিকে, মঙ্গলবার ইসরাইলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও এটি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করবে নাকি গাজা শহর দখলের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে তা নিয়ে পরস্পরবিরোধী প্রতিবেদন রয়েছে। সূত্র: দ্য টাইমস অফ ইসরাইল