মানিকগঞ্জ পদ্মা ও যমুনার পানি বৃদ্ধি - ভয়ংকর ভাঙ্গনে ও প্রবল স্রোতের কারনে ফেরি চলাচল বিগ্ন

আপলোড সময় : ২১-০৮-২০২৫ ০৭:২১:০০ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ২১-০৮-২০২৫ ০৭:২১:০০ অপরাহ্ন
গত চার দিন ধরে মানিকগঞ্জ জেলার নদীর পানি বৃদ্ধি সাথে ভয়ংকর ভাঙ্গনের কোবলে নদীর পাড়ে মানুষ। এবং প্রবল স্রোতের ও বৃষ্টির কারণে ফেরি চলাচল বিগ্ন হচ্ছে। 

সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় মানিকগঞ্জ জেলা দৌলতপুর উপজেলার বাঘুটিয়া ও রামচন্দ্রপুর এবং পাটুরিয়া - দৌলতদিয়া ৪ নং ফেরি ঘাটের এক অংশ ও ঐ জাগার  স্থানীয় বাসিন্দা গুপিনাথের বাড়ি নদীতে বিলুপ্ত হয়ে যায়। পদ্নার ভাঙ্গনে হরিরামপুর উপজেলার সেলিমপুর, লেছড়াগন্জ, আন্ধারমানিকে প্রায় গ্রাম নদীর ভাঙ্গনের বসতি বাড়ি, দোকান, বাজার সহ বিভিন্ন জায়গা নদী গর্ভে। শিবালয় উপজেলার বরুবিয়া, তেঘরি, দড়িকান্দি মালুচি, নয়া কান্দি সহ ১০ টি গ্রামে, ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। 

এদিকে নদী ভাঙ্গন ও প্রবল স্রোতের ও বৃষ্টি কারণে মানিকগঞ্জ আরিচা পাটুরিয়া দৌলতদিয়া ফেরির ঘাটের ১,২,৪,ও ৫ নং ফেরি ঘাট নদীর ভাঙ্গনে হারিয়ে যায়। এছাড়া ৬ ও ৩ নং ফেরি ঘাটের আবস্থা আশংকা জনক। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন ( বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা ও পাটুরিয়া কার্যালয়ে তথ্য অনুযায়ী গত চার দিন ধরে পদ্মাা ও যমুনার পানি বৃদ্ধর কারণে,ও মাঝে মাঝে বৃষ্টির কারণে, ৭ টি ঘাটের মধ্যে সব গুলি ঘাটের আবস্থা খারাপ, শুধু একটা ৭ নং ঘাটটি চালু আছে। সেখান থেকে ফেরি চলাচল করছে,আর এই কারণে ফেরি ঘাটে তিব্র যানযট ও পারাপার বিগ্ন হচ্ছে। 

পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি ও তীব্র স্রোতের কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ফেরি চলাচলে বড় ধরনের বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। সচল থাকা সাতটি ঘাটের মধ্যে এখন কেবল ৭ নম্বর ঘাট দিয়ে ফেরি পারাপার হচ্ছে। 

ঘাট-সংকটের পাশাপাশি স্রোতের বিপরীতে ফেরি চালাতে সময় দ্বিগুণ লাগছে। আগে চার কিলোমিটার নৌপথ পার হতে ২৫-৩০ মিনিট লাগলেও এখন সময় লাগছে এক ঘণ্টার বেশি। ফলে যানবাহন পারাপারে জট সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমানে নৌপথে চলাচলকারী ১৫টি ফেরির মধ্যে পাঁচটি-‘ঢাকা’, ‘কুমিল্লা’, ‘ফরিদপুর’সহ-অচল অবস্থায় রয়েছে।

বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন জানান, তীব্র স্রোতের কারণে ফেরি চালানো ও ঘাট রক্ষা করাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সীমিত আকারে ফেরি চলাচল অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

এছাড়াও বিভিন্ন ভাবে নদীতে বালু উত্তলনের কারণে,"নদীর গতি বেগ পরিবর্তন হচ্ছে" প্রশাসন তেমন কো কর্যকরি ভুমিকা বা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্যকরি ভুমিকা চোখে পড়ে না। কিছু কিছু জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলার কথা থাকলে ও তার কোন প্রদক্ষেপ গ্রহণ হচ্ছে না। পাটুরিয়া ফেরিঘাটের  কিছু কিছু জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলার কথা থাকলেও তা দৃশ্যমান নহে।

সম্পাদকীয় :

Publisher & Editor :Md. Abu Hena Mostafa Zaman

Mobile No: 01971- 007766; 01711-954647

রাজশাহীর সময় অনলাইন নিউজ পোর্টাল আবেদনকৃত চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, ঢাকা ।

অফিস :

Head office: 152- Aktroy more ( kazla)-6204 Thana : Motihar,Rajshahi

Email : [email protected],                    [email protected]