
দক্ষিণ কোরিয়ার গঙ্ঘয়া এলাকায় এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায়, শাশুড়ি তার জামাইয়ের সাথে ষড়যন্ত্র করে নিজের স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পরকীয়ার সন্দেহে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, গত ৭ আগস্ট গঙ্ঘয়ার ইঞ্চেয়ন এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। মধ্য পঞ্চাশের ওই ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় একটি পানশালার বাইরে বেহুঁশ হয়ে পড়লে, তার স্ত্রী ও জামাই সেখানে উপস্থিত হন।
অভিযোগ, সেই সুযোগে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রথমে ওই ব্যক্তির মুখ ও হাতে একাধিকবার আঘাত করেন এবং পরে তার গোপনাঙ্গ কেটে নেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হলেও তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
পুলিশ অভিযুক্ত স্ত্রী ও জামাইকে গ্রেপ্তার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময়, জামাই স্বীকার করেছেন যে তিনি তার শাশুড়িকে সাহায্য করার জন্য শ্বশুরের হাত-পা দড়ি দিয়ে বেঁধে দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে, অভিযুক্ত স্ত্রী জানিয়েছেন যে, স্বামীর পরকীয়ার সন্দেহে তার মনে আক্রোশ জন্মেছিল এবং সেই কারণেই তিনি এই আক্রমণ চালান।
এই ঘটনাটি ওই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, গত ৭ আগস্ট গঙ্ঘয়ার ইঞ্চেয়ন এলাকায় ঘটনাটি ঘটে। মধ্য পঞ্চাশের ওই ব্যক্তি মদ্যপ অবস্থায় একটি পানশালার বাইরে বেহুঁশ হয়ে পড়লে, তার স্ত্রী ও জামাই সেখানে উপস্থিত হন।
অভিযোগ, সেই সুযোগে তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রথমে ওই ব্যক্তির মুখ ও হাতে একাধিকবার আঘাত করেন এবং পরে তার গোপনাঙ্গ কেটে নেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হলেও তিনি প্রাণে বেঁচে যান।
পুলিশ অভিযুক্ত স্ত্রী ও জামাইকে গ্রেপ্তার করেছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময়, জামাই স্বীকার করেছেন যে তিনি তার শাশুড়িকে সাহায্য করার জন্য শ্বশুরের হাত-পা দড়ি দিয়ে বেঁধে দিয়েছিলেন।
অন্যদিকে, অভিযুক্ত স্ত্রী জানিয়েছেন যে, স্বামীর পরকীয়ার সন্দেহে তার মনে আক্রোশ জন্মেছিল এবং সেই কারণেই তিনি এই আক্রমণ চালান।
এই ঘটনাটি ওই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।