
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বল্লী মুজিবুর রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে শ্রেণিকক্ষে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং বিক্ষুব্ধ জনতা ওই শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়।
স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে জানা যায়, শনিবার (১৬ আগস্ট) ক্লাস শেষে বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে এক ছাত্রীকে নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থান করেন অভিযুক্ত শিক্ষক শফিকুর রহমান।
ষয়টি জানাজানি হলে পরদিন সকালে স্থানীয় ইউপি সদস্য রবিউল ইসলামসহ এলাকাবাসী বিদ্যালয়ে এসে প্রধান শিক্ষকের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ জানান।
অভিযোগের যথাযথ প্রতিকার না পাওয়ায় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং সহকারী শিক্ষক শফিকুর রহমানকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়।
ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম অভিযোগ করেন, ওই শিক্ষক এর আগেও এক ছাত্রীর সঙ্গে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন এবং তখন স্থানীয়রা তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
উল্লেখ্য, অভিযুক্ত শিক্ষক শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে এর আগেও যৌন হয়রানি, প্রশ্ন ফাঁস এবং আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল। এসব ঘটনার প্রতিবাদে গত ২৬ মে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচিও পালন করেছিল।
এ বিষয়ে শিক্ষক শফিকুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছেন, তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হচ্ছে। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আজহারুজ্জামান মুকুল জানিয়েছেন, তিনি ঘটনাটি শুনেছেন তবে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ পাননি।
তিনি আরও বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তবে তাকে এভাবে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর।
এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং বিক্ষুব্ধ জনতা ওই শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়।
স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে জানা যায়, শনিবার (১৬ আগস্ট) ক্লাস শেষে বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষে এক ছাত্রীকে নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে অবস্থান করেন অভিযুক্ত শিক্ষক শফিকুর রহমান।
ষয়টি জানাজানি হলে পরদিন সকালে স্থানীয় ইউপি সদস্য রবিউল ইসলামসহ এলাকাবাসী বিদ্যালয়ে এসে প্রধান শিক্ষকের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ জানান।
অভিযোগের যথাযথ প্রতিকার না পাওয়ায় উপস্থিত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং সহকারী শিক্ষক শফিকুর রহমানকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়।
ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম অভিযোগ করেন, ওই শিক্ষক এর আগেও এক ছাত্রীর সঙ্গে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন এবং তখন স্থানীয়রা তাকে হাতেনাতে ধরে ফেলে।
উল্লেখ্য, অভিযুক্ত শিক্ষক শফিকুর রহমানের বিরুদ্ধে এর আগেও যৌন হয়রানি, প্রশ্ন ফাঁস এবং আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছিল। এসব ঘটনার প্রতিবাদে গত ২৬ মে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়রা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচিও পালন করেছিল।
এ বিষয়ে শিক্ষক শফিকুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছেন, তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হচ্ছে। বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আজহারুজ্জামান মুকুল জানিয়েছেন, তিনি ঘটনাটি শুনেছেন তবে কোনো লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ পাননি।
তিনি আরও বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তবে তাকে এভাবে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর।