
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলাস্কায় প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কোনও সমাধান সূত্র বেরোয়নি। তবে দুই রাষ্ট্রনেতারই দাবি, বৈঠক ‘ফলপ্রসূ’ হয়েছে। এর পর আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ়কে ট্রাম্প জানালেন, বাকিটা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির উপর নির্ভর করছে। তাঁকেই পরবর্তী পদক্ষেপ করতে হবে। পুতিনের সঙ্গে এর পর বৈঠক হবে জ়েলেনস্কির। তাঁরা চাইলে সেই বৈঠকে ট্রাম্পও থাকতে পারেন বলে জানিয়েছেন।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে ট্রাম্প বলেন, ‘‘এ বার সত্যিই পুরো বিষয়টা প্রেসিডেন্ট জ়েলেনস্কির উপর নির্ভর করছে। যদি ওঁরা চান, আমি পরবর্তী বৈঠকে থাকতে পারি। মনে হয় এর পর প্রেসিডেন্ট জ়েলেনস্কি, প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং আমার মধ্যে একটা বৈঠকের আয়োজন করা হবে।’’ তবে শুধু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট চেষ্টা করলেই হবে না, রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা করে যুদ্ধ থামানোর জন্য সাহায্যও প্রয়োজন। ট্রাম্প জানিয়েছেন, গোটা প্রক্রিয়াটিতে ইউরোপের দেশগুলিকে প্রয়োজন। তাদেরও যুক্ত হতে হবে। তবেই রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে সমঝোতা সম্ভব হবে। জ়েলেনস্কিকে তিনি পুতিনের সঙ্গে চুক্তি করার পরামর্শও দিয়েছেন।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ভারতের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছিলেন ট্রাম্প। রাশিয়ার কাছ থেকে খনিজ তেল কেনার জন্য ভারতের পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা করেছিলেন। আগামী ২৭ অগস্টের মধ্যে বাণিজ্য সমঝোতা না হলে ওই শুল্কহার কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু রাশিয়া থেকে আরও অনেক দেশই তেল কেনে, যার মধ্যে অন্যতম চিন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি নিয়ে সমাধান সূত্র না বেরোনোয় কি এ বার বাকি দেশগুলির উপরেও বাড়তি শুল্ক আরোপের কথা ভাবছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট? ট্রাম্প এ প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘‘আজ যা হল, আশা করি এর পর আর ওটা নিয়ে ভাবতে হবে না। তবে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে হয়তো ওটা নিয়ে আমাকে আবার ভাবতে হবে। এখন কিছু নয়। আমার মনে হয়, বৈঠক খুব ভাল হয়েছে।’’
২০২২ সাল থেকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ চলছে। আমেরিকায় ক্ষমতায় আসার পর ট্রাম্প প্রথম থেকেই এই যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা করছেন। একাধিক বার জ়েলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। পুতিনের সঙ্গে ফোনেও কথা বলেছেন। শুক্রবার আলাস্কায় প্রায় পাঁচ বছর পর ট্রাম্প এবং পুতিনের মুখোমুখি সাক্ষাৎ হল। বৈঠক শেষে একসঙ্গে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। কিন্তু তাঁরা সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি। নিজেদের বক্তব্য জানিয়েছেন। দাবি, বৈঠক ফলপ্রসূ এবং ইতিবাচক হয়েছে। যদিও ইউক্রেনে শান্তি স্থাপনের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে মার্কিন সংবাদমাধ্যমকে ট্রাম্প বলেন, ‘‘এ বার সত্যিই পুরো বিষয়টা প্রেসিডেন্ট জ়েলেনস্কির উপর নির্ভর করছে। যদি ওঁরা চান, আমি পরবর্তী বৈঠকে থাকতে পারি। মনে হয় এর পর প্রেসিডেন্ট জ়েলেনস্কি, প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং আমার মধ্যে একটা বৈঠকের আয়োজন করা হবে।’’ তবে শুধু ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট চেষ্টা করলেই হবে না, রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা করে যুদ্ধ থামানোর জন্য সাহায্যও প্রয়োজন। ট্রাম্প জানিয়েছেন, গোটা প্রক্রিয়াটিতে ইউরোপের দেশগুলিকে প্রয়োজন। তাদেরও যুক্ত হতে হবে। তবেই রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে সমঝোতা সম্ভব হবে। জ়েলেনস্কিকে তিনি পুতিনের সঙ্গে চুক্তি করার পরামর্শও দিয়েছেন।
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ভারতের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেছিলেন ট্রাম্প। রাশিয়ার কাছ থেকে খনিজ তেল কেনার জন্য ভারতের পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা করেছিলেন। আগামী ২৭ অগস্টের মধ্যে বাণিজ্য সমঝোতা না হলে ওই শুল্কহার কার্যকর হওয়ার কথা। কিন্তু রাশিয়া থেকে আরও অনেক দেশই তেল কেনে, যার মধ্যে অন্যতম চিন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি নিয়ে সমাধান সূত্র না বেরোনোয় কি এ বার বাকি দেশগুলির উপরেও বাড়তি শুল্ক আরোপের কথা ভাবছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট? ট্রাম্প এ প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘‘আজ যা হল, আশা করি এর পর আর ওটা নিয়ে ভাবতে হবে না। তবে দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে হয়তো ওটা নিয়ে আমাকে আবার ভাবতে হবে। এখন কিছু নয়। আমার মনে হয়, বৈঠক খুব ভাল হয়েছে।’’
২০২২ সাল থেকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধ চলছে। আমেরিকায় ক্ষমতায় আসার পর ট্রাম্প প্রথম থেকেই এই যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা করছেন। একাধিক বার জ়েলেনস্কির সঙ্গে বৈঠক করেছেন তিনি। পুতিনের সঙ্গে ফোনেও কথা বলেছেন। শুক্রবার আলাস্কায় প্রায় পাঁচ বছর পর ট্রাম্প এবং পুতিনের মুখোমুখি সাক্ষাৎ হল। বৈঠক শেষে একসঙ্গে সাংবাদিক বৈঠক করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। কিন্তু তাঁরা সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি। নিজেদের বক্তব্য জানিয়েছেন। দাবি, বৈঠক ফলপ্রসূ এবং ইতিবাচক হয়েছে। যদিও ইউক্রেনে শান্তি স্থাপনের বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।