
রাজশাহী নগরীর মতিহারে ঋণের দায়ে এবং খাওয়ার অভাবে চিরকুট লিখে দুই সন্তান ও স্ত্রীকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন মিনারুল নামের এক ব্যক্তি।
বৃহস্পতিবার পবা থানার বামনশেখর এলাকায় গভীর রাতের কোন এক সময় এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
নিহতরা হলেন, মোঃ মিনারুল ইসলাম (৩৯), তিনি নগরীর মতিহার থানার বামনশেখর এলাকার মোঃ রুস্তম আলীর ছেলে, তার স্ত্রী মনিরা বেগম (৩৮), ছেলে মোঃ মাহিন আলী (১৪) ও মেয়ে মিথিলা খাতুন।
চিরকুটে মিনারুল লিখেছেন, আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম। এই কারণে যে, আমি যদি মরে যাই, তাহলে আমার ছেলে-মেয়ে কার আশায় বেঁচে থাকবে। কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। তাই আমরা বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম সেই ভালো। কারো কাছে কিছুই চাইতে হবে না। আমার জন্য কাউকে কারো কাছে ছোট হতে হবে না।আমার জন্য আমার বাবা অনেক লোকের কাছে ছোট হয়েছে। আর হতে হবে না। চিরদিনের জন্য চলে গেলাম। আমি চাই সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
শুক্রবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগরীর মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল মালেক।
তিনি জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার সকাল ৯টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন আরএমপি পুলিশের পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান। এছাড়া আরএমপি পুলিশের বিভিন্ন জোনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ।
তিরি আরও বলেন, নিহত চারজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
ব্যপারে থানা একটি (ইউডি) অপমৃত্যুর মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানান ওসি।
বৃহস্পতিবার পবা থানার বামনশেখর এলাকায় গভীর রাতের কোন এক সময় এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
নিহতরা হলেন, মোঃ মিনারুল ইসলাম (৩৯), তিনি নগরীর মতিহার থানার বামনশেখর এলাকার মোঃ রুস্তম আলীর ছেলে, তার স্ত্রী মনিরা বেগম (৩৮), ছেলে মোঃ মাহিন আলী (১৪) ও মেয়ে মিথিলা খাতুন।
চিরকুটে মিনারুল লিখেছেন, আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম। এই কারণে যে, আমি যদি মরে যাই, তাহলে আমার ছেলে-মেয়ে কার আশায় বেঁচে থাকবে। কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। তাই আমরা বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম সেই ভালো। কারো কাছে কিছুই চাইতে হবে না। আমার জন্য কাউকে কারো কাছে ছোট হতে হবে না।আমার জন্য আমার বাবা অনেক লোকের কাছে ছোট হয়েছে। আর হতে হবে না। চিরদিনের জন্য চলে গেলাম। আমি চাই সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
শুক্রবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নগরীর মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল মালেক।
তিনি জানান, খবর পেয়ে শুক্রবার সকাল ৯টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শণ করেছেন আরএমপি পুলিশের পুলিশ কমিশনার আবু সুফিয়ান। এছাড়া আরএমপি পুলিশের বিভিন্ন জোনের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বৃন্দ।
তিরি আরও বলেন, নিহত চারজনের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
ব্যপারে থানা একটি (ইউডি) অপমৃত্যুর মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানান ওসি।