
স্বামীকে খুন স্ত্রীকে মারধর করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে ত্রিপুরার সিপাইজলা জেলার সুনামুরা মহকুমার কলম খেত গ্রাম
মঙ্গলবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে আহত নমিতা দাস নিজে হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় পুলিশকে জানান মঙ্গলবার গভীর রাতে ১০ থেকে ১২ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল প্রবেশ করে শান্তি রঞ্জন দাস (৮০) ও তাঁর স্ত্রী নমিতা দাসের (৭০) বাড়িতে। ডাকাত দলের সদস্যরা ঘুমন্ত অবস্থায় দম্পতির উপর হামলা চালায়। ডাকাতরা বৃদ্ধার গলা ও কানের গয়না ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেন শান্তি রঞ্জন দাস ও তাঁর স্ত্রী। তখনই দুর্বৃত্তরা শান্তি রঞ্জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে এবং নমিতা দেবীকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে শরীরে থাকা সব স্বর্ণের জিনিস লুট করে নিয়ে যায়। একই তথ্য জানিয়েছেন নমিতার বোনও।
ডাকাত দলের সদস্যদের হাতে আহত নমিতাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আগরতলার সরকারি মেডিকেল কলেজ ( জিবি) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ডাকাতদলের হাতে নির্মম অত্যাচারের পর, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শান্তি রঞ্জনের। দম্পতির তিন ছেলে রয়েছে তার মধ্যে মধ্যে একজন টিএসআর কর্মরত এবং বাকি দু’ জন আগরতলায় ব্যবসার কাজে থাকায় ঘটনার সময় কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সোনামুড়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ও মহকুমা পুলিশ আধিকারিক। এই ঘটনার তদন্তে গোটা এলাকা জুড়ে শুরু হয় তল্লাশি। পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে কাঠালিয়া মুড়া এলাকা থেকে ৩জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে ডাকাত চক্রের আরও তথ্য মিলতে পারে বলে আশা তদন্তকারী আধিকারিকদের।
এই নৃশংস ডাকাতির ঘটনায় গোটা এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মানুষ প্রশ্ন তুলছেন, যদি নিজের বাড়িতেই নিরাপদ না থাকা যায়, তবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?
মঙ্গলবার গভীর রাতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে আহত নমিতা দাস নিজে হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় পুলিশকে জানান মঙ্গলবার গভীর রাতে ১০ থেকে ১২ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল প্রবেশ করে শান্তি রঞ্জন দাস (৮০) ও তাঁর স্ত্রী নমিতা দাসের (৭০) বাড়িতে। ডাকাত দলের সদস্যরা ঘুমন্ত অবস্থায় দম্পতির উপর হামলা চালায়। ডাকাতরা বৃদ্ধার গলা ও কানের গয়না ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেন শান্তি রঞ্জন দাস ও তাঁর স্ত্রী। তখনই দুর্বৃত্তরা শান্তি রঞ্জনকে নির্মমভাবে হত্যা করে এবং নমিতা দেবীকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে শরীরে থাকা সব স্বর্ণের জিনিস লুট করে নিয়ে যায়। একই তথ্য জানিয়েছেন নমিতার বোনও।
ডাকাত দলের সদস্যদের হাতে আহত নমিতাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আগরতলার সরকারি মেডিকেল কলেজ ( জিবি) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা গেছে, ডাকাতদলের হাতে নির্মম অত্যাচারের পর, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শান্তি রঞ্জনের। দম্পতির তিন ছেলে রয়েছে তার মধ্যে মধ্যে একজন টিএসআর কর্মরত এবং বাকি দু’ জন আগরতলায় ব্যবসার কাজে থাকায় ঘটনার সময় কেউ বাড়িতে ছিলেন না।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সোনামুড়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ও মহকুমা পুলিশ আধিকারিক। এই ঘটনার তদন্তে গোটা এলাকা জুড়ে শুরু হয় তল্লাশি। পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে কাঠালিয়া মুড়া এলাকা থেকে ৩জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে ডাকাত চক্রের আরও তথ্য মিলতে পারে বলে আশা তদন্তকারী আধিকারিকদের।
এই নৃশংস ডাকাতির ঘটনায় গোটা এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মানুষ প্রশ্ন তুলছেন, যদি নিজের বাড়িতেই নিরাপদ না থাকা যায়, তবে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?